বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান জানিয়েছেন, বাংলাদেশে বিমান বিক্রি নিয়ে আমেরিকা ও ইউরোপের মধ্যে এবারই প্রথম কঠিন প্রতিযোগিতা হচ্ছে। তবে বোয়িং নাকি এয়ারবাস কেনা হবে- এর সিদ্ধান্ত হবে মূল্যায়ন কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে নেয়া হবে।
রোববার (০৭ জুলাই) সচিবালয়ে বিদায়ী মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সাথে সাক্ষাৎ শেষে মুহাম্মদ ফারুক খান এ কথা জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, আগামী এক দুই মাসের মধ্যেই বিমান কেনার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে। ১০টা বিমান কিনতে চায় সরকার। তবে আপাতত ৪টা কেনা হবে।
বোয়িং না এয়ারবাস তা এখনও চূড়ান্ত না জানিয়ে তিনি আরও বলেন, দেশের জন্য ভালো হয় এমন সিদ্ধান্তই নেবে মন্ত্রণালয়। বাংলাদেশের ক্রয় সংক্রান্ত নিয়ম কানুন অনুযায়ী কেনাকাটা হবে। সরকার নতুন বিমান কিনতে চায়। এয়ার বাসও ভালো অফার দিয়েছে।
পর্যটন মন্ত্রী জানান, মার্কিন রাষ্ট্রদূতও বোয়িং কেনার ব্যাপারে তাগাদা দিয়েছেন। বিশেষজ্ঞ মূল্যায়ন কমিটি তা যাচাই করে সুপারিশ করবে।
এসময় মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, আমেরিকার অনেক বড় কোম্পানি বাংলাদেশে বিনিয়োগসহ তাদের পণ্য বিক্রি করতে চায়। যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক আরও উন্নয়ন করতে চায় বাংলাদেশের সাথে।
তবে বিমান কেনার প্রস্তাব বিষয়ে তিনি কোনো মন্তব্য করতে চাননি।