বেরিয়ে পড়ুন ভেনিসে, আপনার রোম্যাণ্টিক গণ্ডোলা-যাত্রায়, সাকার করে নিন সুইজারল্যাণ্ডে রাজ-সিমরনের স্বপ্ন, লণ্ডন আই-এ আপনার প্রাইভেট ক্যাপসুলে দাঁড়িয়ে প্রশংসায় পঞ্চমুখ হোন লণ্ডন স্কাইলাইনের, অথবা সিঁড়ি বেয়ে নেমে যান প্রাগ-এর কোন
ভ্রমণ (Travel) করতে কে না ভালোবাসে! আর সেক্ষেত্রে যদি একজন সঙ্গী থাকে তাহলে তো তা সোনায় সোহাগা। বিশেষ করে নিজের জীবনসঙ্গীর সাথে ঘুরতে যাওয়ার রোমাঞ্চই আলাদা। আর ইদানিং একটু নির্জন
বিয়ের পরে দুজনের ঘুরতে যাওয়াতেই যেনো সম্পর্কের পূর্ণতা। বিয়ে করছেন তার মধুচন্দ্রিমায় যাবেন না, তা কী করে হয়। অনেকেই সময়ের স্বল্পতা বা আর্থিক দিক বিবেচনা করে দেশেই মধুচন্দ্রিমা উদযাপন করতে
কর্মব্যস্ত জীবনে অবসরের দেখা মেলা অনেক কঠিন ব্যাপার। তবু যারা জীবনকে উপভোগ করতে চান, বছরের কিছু সময় প্রকৃতির কাছে নিজেকে আত্মসমপর্ণ করতে চান তারা ঠিকই সময় বের করে নেন। পৃথিবীর
দীর্ঘ সময়ের পরিকল্পনা, অবশেষে বিয়ে! এরপর হানিমুনের বিকল্প আর কি হতে পারে? কিন্তু কমিউনিটি সেন্টার খোঁজা, ফটোগ্রাফার ঠিক করা, টেইলরের সাথে ড্রেস বানানো নিয়ে ঝগড়া, বাড়ি ভর্তি অতিথি সামলানো –
হানিমুনের বাংলা প্রতিশব্দ মধুচন্দ্রিমা। একান্তে সময় কাটানোর জন্য নবদম্পতির কাছে বিষয়টি পরম প্রত্যাশিত কিছু। পশ্চিমা সভ্যতার অনুষঙ্গ হলেও বর্তমানে আমাদের দেশেও নতুন বিয়ে করা নারী-পুরুষের মধ্যে এ প্রথা নিজস্বতা নিয়ে
তারিখ ঠিক হওয়ার পর থেকেই শুরু হয় প্রস্তুতি। তবে শেষ এক মাসের ধকল যেন আর নেওয়া যায় না। অনেক দিন ভালোবেসে বিয়ে করছেন, এমন অনেক দম্পতিকেও দেখেছি, বিয়ের আনুষ্ঠানিকতার চাপে
বাসেলে রাইন নদীর তীরে ঘেষে দুজনে ঘুরে বেড়াতে পারেন।মাউন্ট টিউলিসে দুজনে একসাথে রোমান্স আপনার জীবনে চিরস্বরণীয় হয়ে থাকবে। একান্তে নিভৃতে একে অপরকে চেনাজানার সুযোগ পাবেন। একে অপরের উঞ্চ সান্যিধ্যে উপভোগের
বিয়ে মানেই জীবন সম্পূর্ণ ৩৬০° ঘুরে যাওয়ার সামিল। একার জীবনে সকাল থেকে রাত এক নতুন মানুষের অবাধ প্রবেশ। তবে অচেনা দুটো মানুষকে সোজা পথে চেনার উপায় হলো মধুচন্দ্রিমা। তাই বিয়ের
হানিমুন বা মধুচন্দ্রিমা হল একে অপরকে জানার, বুঝার ও নতুন কিছু স্মৃতি তৈরি করার একটা মাধ্যম। যাদের পারিবারিকভাবে বিয়ে ঠিক হয়ে থাকে তাদের জন্য এই উপলক্ষটি তাদের মধ্যকার জড়তা কাটানোর