সোনালী সৈকত নামে আখ্যায়িত কোলকাতার অসাধারণ দীঘা সমুদ্র সৈকত। সৈকতটিকে সোনালী সৈকত বলা হয় এর সোনালী রঙের বালু এবং মনোমুগ্ধকর দৃশ্যপটের জন্য। মূলত এই জায়গাটি তৈরি হয়েছে লক্ষাধিক বছর পূর্বের
হানিমুনের জন্য যেতে পারেন থাইল্যান্ডের কো সামুই দ্বীপে। থাইল্যান্ডের কো-সামুই দ্বীপ পর্যটকদের খুবই প্রিয় জায়গা। ব্যাঙ্কক থেকে ৭০০ কিমি। থাইল্যান্ডের দ্বিতীয় বৃহত্তম দ্বীপ কো-সামুই। এই দ্বীপের চাওয়েং ওলামই সমুদ্র সৈকত
লকডাউনে খরচা বাঁচিয়ে বিয়েটা যখন সেরে ফেলেছেন তখন আর ‘চাঁদ দেখা’টাই বা বাকি থাকে কেন! তা এই চাঁদ দেখার মানে যে মধুচন্দ্রিমা তা নিশ্চয় বুঝতে পারছেন। হানিমুনের কথা কিছু ভেবেছেন
বিয়ের মরশুম আসন্ন। হুড়মুড় করে ছাতনাতলায় বসে তো পড়বেন। তারপর?মধুচন্দ্রিমাতে যাবেন না? এমন একটা হানিমুন নিজের জীবনে তো রাখতে চাইবনে, যা চিরকাল মনে থাকবে। সম্পর্কের উন্নতি-অবনতি কোনও কিছুই হতে পারে
ভ্রমণ (Travel) করতে কে না ভালোবাসে! আর সেক্ষেত্রে যদি একজন সঙ্গী থাকে তাহলে তো তা সোনায় সোহাগা। বিশেষ করে নিজের জীবনসঙ্গীর সাথে ঘুরতে যাওয়ার রোমাঞ্চই আলাদা। আর ইদানিং একটু নির্জন
বিয়ের ধকল কাটিয়ে নবদম্পতিরা নিভৃতে সময় কাটাতে ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা করেন। মধুচন্দ্রিমা বরাবরই রোমাঞ্চের স্বাদ বয়ে আনে নবজীবনে। বিয়েতে মোটা অঙ্কের খরচ হয়, সেই খরচ সামলিয়ে কোথায় যাওয়া যায়, সেটাও
বাড়ির রেওয়াজ, বিয়ের পর প্রথম যুগলে ঘুরতে যেতে হবে পুরীতেই। করতে হবে জগন্নাথ দর্শন। পুরী যেতে আপত্তি নেই কিন্তু বন্ধুদের বলবেন কী? মলদ্বীপ, কেরল, নিদেনপক্ষে গোয়ায় মধুচন্দ্রিমা করতে যাওয়া বন্ধুদের
হানিমুন বা মধুচন্দ্রিমা হল একে অপরকে জানার, বুঝার ও নতুন কিছু স্মৃতি তৈরি করার একটা মাধ্যম। যাদের পারিবারিকভাবে বিয়ে ঠিক হয়ে থাকে তাদের জন্য এই উপলক্ষটি তাদের মধ্যকার জড়তা কাটানোর
শীত মানেই উৎসবের মৌসুম। আরামদায়ক আবহাওয়ার কারণে এ সময় বিয়েরও ধূম পড়ে যায়। যারা এ শীতে বিয়ে করছেন কিন্তু এখনও মধুচন্দ্রিমার স্থান নির্বাচন করতে পারেননি, তারা একান্তে সময় কাটানোর জন্য
সমুদ্রতীরের ছিমছাম শহর পাতায়া ব্যাংকক থেকে মাত্র ২০০ কিলোমিটার দূরে। মূলত রাতের অাঁধারে জেগে ওঠা যে কয়টি শহর রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম এটি। এশিয়ার অন্যতম হানিমুন স্পট পাতায়া। রাতের গভীরতা