কর্মব্যস্ত জীবনে অবসরের দেখা মেলা অনেক কঠিন ব্যাপার। তবু যারা জীবনকে উপভোগ করতে চান, বছরের কিছু সময় প্রকৃতির কাছে নিজেকে আত্মসমপর্ণ করতে চান তারা ঠিকই সময় বের করে নেন। পৃথিবীর
সোনালী সৈকত নামে আখ্যায়িত কোলকাতার অসাধারণ দীঘা সমুদ্র সৈকত। সৈকতটিকে সোনালী সৈকত বলা হয় এর সোনালী রঙের বালু এবং মনোমুগ্ধকর দৃশ্যপটের জন্য। মূলত এই জায়গাটি তৈরি হয়েছে লক্ষাধিক বছর পূর্বের
শিলিগুড়ি এনজেপি বা জংশন থেকে দার্জিলিং আসার জন্য প্রচুর শেয়ার গাড়ি রয়েছে। সেই শেয়ার করি চেপেই পাহাড়ি আঁকাবাঁকা রাস্তা পেরিয়ে রোহিনি কার্শিয়াং হয়ে সোজা এসে নামতে হবে দার্জিলিংয়ের চক বাজারে।
হানিমুন মানে দজনে একসঙ্গে কোথাও কাটানো। যার মাধ্যমে একে অন্যকে নতুন করে চেনা ও জানা। তাইতো সদ্য বিবাহিত দম্পতির মনে এই নিয়ে থাকে কতইনা জল্পনা আর কল্পনা। যে কারনে কে
বিয়ের ধকল কাটিয়ে নবদম্পতিরা নিভৃতে সময় কাটাতে ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা করেন। মধুচন্দ্রিমা বরাবরই রোমাঞ্চের স্বাদ বয়ে আনে নবজীবনে। বিয়েতে মোটা অঙ্কের খরচ হয়, সেই খরচ সামলিয়ে কোথায় যাওয়া যায়, সেটাও
মধুচন্দ্রিমার জন্য মালদ্বীপ বিখ্যাত জায়গা। নীল জলরাশির মাঝে রিসোর্ট গুলো দম্পতিদের আলাদা রোমান্টিকতা জাগিয়ে তোলে। এটি একটি মনোরম গন্তব্য। রাতের বেলা এখানকার সমুদ্রের মাঝে তারার দেখা মিলে। যা কি ‘সি
সমুদ্রতীরের ছিমছাম শহর পাতায়া ব্যাংকক থেকে মাত্র ২০০ কিলোমিটার দূরে। মূলত রাতের অাঁধারে জেগে ওঠা যে কয়টি শহর রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম এটি। এশিয়ার অন্যতম হানিমুন স্পট পাতায়া। রাতের গভীরতা
মালদ্বীপের মতো সমুদ্রসৈকতে হানিমুনের ইচ্ছে থাকলেও অনেকেরই তা সাধ্যের বাইরে। মূলত প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, খোলামেলা জীবন, রোমান্টিক অনুভূতি, আধুনিক সুযোগ সুবিধা ইত্যাদি উপভোগের জন্যই মালদ্বীপ হানিমুন ডেস্টিনেশনের জন্য বেছে নেন দম্পতিরা।
বিয়ের আগেই অনেকে নির্ধারণ করেন মধুচন্দ্রিমায় যাওয়ার স্থান। অনেকে যান প্যারিসে, কেউ বা রোমে আবার কেউ প্রেমের নজিরের স্থাপনা তাজমহল দর্শনে। ইন্দোলনেশিয়ার বালি দ্বীপও থাকে তালিকায়। ইউরোপ, এশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকার
বিয়ে মানে সারা জীবনের বন্ধন। একসঙ্গে ভ্রমণও বটে। এই ভ্রমণের শুরুটা হয় মধুচন্দ্রিমা থেকে। বিয়ের সব আনুষ্ঠানিকতা শেষ হলে দুজনে একটু স্বস্তির নিশ্বাস ফেলতে মধুচন্দ্রিমায় যায়। তারপর একে অন্যকে চিনতে