বাসেলে রাইন নদীর তীরে ঘেষে দুজনে ঘুরে বেড়াতে পারেন।মাউন্ট টিউলিসে দুজনে একসাথে রোমান্স আপনার জীবনে চিরস্বরণীয় হয়ে থাকবে। একান্তে নিভৃতে একে অপরকে চেনাজানার সুযোগ পাবেন। একে অপরের উঞ্চ সান্যিধ্যে উপভোগের
পৃথিবীর প্রতিটি দেশেই রয়েছে ঘুরে দেখার মতো অসংখ্য সুন্দর স্থান, নিজস্ব সংস্কৃতি, কৃষ্টি। তবে কিছু কিছু দেশের ভৌগলিক অবস্থান, জীবনযাত্রার মান এবং সরকারি ব্যবস্থাপনার কারণে সেগুলো হয়ে উঠেছে পর্যটকদের তীর্থস্থান।
ভুটানের রাজধানী থিম্পু মধুচন্দ্রিমার জন্য একটি আদর্শ স্থান। অনাবিল নিসর্গ আর সুপ্রাচীন ঐতিহ্যমন্ডিত এই শহর রোমাঞ্চের পীঠস্থান।কপোতকপোতির কাছে থিম্পুর নৈসর্গিক রোমান্স বরাবর আবেদনময়ী। ভুটানের প্রবেশদ্বার ভুটান গেট। গেট পেরোলেই ভুটানের
যারা বিবাহিত জীবনের অনুভূতির পুরো ঝড় অনুভব করতে চান তাদের জন্য ইতালি একটি আদর্শ বিকল্প, কারণ এই দেশটি কবিতা, সঙ্গীত এবং নাট্য নাটকে শতাব্দী ধরে প্রশংসিত হয়েছে তা কিছুই নয়।
সমুদ্রতীরের ছিমছাম শহর পাতায়া ব্যাংকক থেকে মাত্র ২০০ কিলোমিটার দূরে। মূলত রাতের অাঁধারে জেগে ওঠা যে কয়টি শহর রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম এটি। এশিয়ার অন্যতম হানিমুন স্পট পাতায়া। রাতের গভীরতা
বিদেশে মধুচন্দ্রিমার আকাঙ্খা বহুদিনের। কিন্তু একটাই দুশ্চিন্তা, বিয়ের পর পরই ৬-৭ লাখ টাকার ধাক্কা! বিয়েতে বিপুল খরচের পর পকেট বাধ সাধলেও বিদেশে মধুচন্দ্রিমা সম্ভব। তাও আবার সাধ্যের মধ্যেই, সব মিলিয়ে
অনেকে যান প্যারিসে, কেউ বা রোমে আবার কেউ প্রেমের নজিরের স্থাপনা তাজমহল দর্শনে। ইন্দোলনেশিয়ার বালি দ্বীপও থাকে তালিকায়। ইউরোপ, এশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকার বিভিন্ন পর্যটন নগর যারা এরইমধ্যে ঠিক করে ফেলেছেন
মালদ্বীপের মতো সমুদ্রসৈকতে হানিমুনের ইচ্ছে থাকলেও অনেকেরই তা সাধ্যের বাইরে। মূলত প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, খোলামেলা জীবন, রোমান্টিক অনুভূতি, আধুনিক সুযোগ সুবিধা ইত্যাদি উপভোগের জন্যই মালদ্বীপ হানিমুন ডেস্টিনেশনের জন্য বেছে নেন দম্পতিরা।
বিয়ে যেন মহাযজ্ঞ। কাজের কোনো শেষ নেই। বিয়ের দিন ধার্য হওয়ার পর থেকে শুরু হয় ধকল। তা যেন গিয়ে শেষ হয় বিয়ের দিনে। বিয়ের পর সবার নিস্তার মিললেও নবদম্পতির নিস্তার
সকালে অ্যালার্মের কর্কশ শব্দের বদলে যদি পাখিদের সুরেলা সিম্ফনিতে ঘুম ভাঙাতে চান, আগ্লেয়গিরির মধ্যে দিয়ে সঙ্গীর সঙ্গে লং ড্রাইভে যেতে চান তা হলে আপনার জন্যে বেস্ট হনিমুন ডেস্টিনেশন সেন্ট লুসিয়া।