সমুদ্রতীরের ছিমছাম শহর পাতায়া ব্যাংকক থেকে মাত্র ২০০ কিলোমিটার দূরে। মূলত রাতের অাঁধারে জেগে ওঠা যে কয়টি শহর রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম এটি। এশিয়ার অন্যতম হানিমুন স্পট পাতায়া। রাতের গভীরতা
শীত মানেই উৎসবের মৌসুম। আরামদায়ক আবহাওয়ার কারণে এ সময় বিয়েরও ধূম পড়ে যায়। যারা এ শীতে বিয়ে করছেন কিন্তু এখনও মধুচন্দ্রিমার স্থান নির্বাচন করতে পারেননি, তারা একান্তে সময় কাটানোর জন্য
বাঙালির শীতকাল মানেই অলিখিত বিয়ের মরসুম। বিসমিল্লার সানাই শুনতে শুনতে ভূরিভোজ ছাড়া যেমন বিয়ে সম্পূর্ণ হয় না, তেমনই মধুচন্দ্রিমা নিয়েও বর-কনের রোমান্টিকতার শেষ নেই। পাশাপাশি, জীবনসঙ্গীকে ঠিক ভাবে চিনে নেওয়ার
দেশের অনেক জায়গাতেই প্রায় সকলেই ঘুরেছেন। তবে, বিদেশে ঘুরতে যেতে সকলেই চান। তাছাড়া সেটা সবার পছন্দের জায়গাও বটে। আর তা যদি হয় আবার সুইজারল্যান্ড। তাহলে আর কোনও কথাই নেই। যদি
Honeymoon Destinations অবস্থা স্বাভাবিক হতে শুরু করাতেই ঘরের বাইরে বেরোনোর তোড়জোড় করা শুরু করে দিয়েছেন ভ্রমণপ্রেমীরা। দেশের নানা পর্যটনস্থলে তো ভিড় জমতে শুরু করেই দিয়েছে। বিদেশে যাওয়া শুরু হয়ে গেছে।
বিয়ে মানে সারা জীবনের বন্ধন। একসঙ্গে ভ্রমণও বটে। এই ভ্রমণের শুরুটা হয় মধুচন্দ্রিমা থেকে। বিয়ের সব আনুষ্ঠানিকতা শেষ হলে দুজনে একটু স্বস্তির নিশ্বাস ফেলতে মধুচন্দ্রিমায় যায়। তারপর একে অন্যকে চিনতে
বিয়ের পরে দুজনের ঘুরতে যাওয়াতেই যেনো সম্পর্কের পূর্ণতা। বিয়ে করছেন তার মধুচন্দ্রিমায় যাবেন না, তা কী করে হয়। অনেকেই সময়ের স্বল্পতা বা আর্থিক দিক বিবেচনা করে দেশেই মধুচন্দ্রিমা উদযাপন করতে
বিয়ে মানে সারা জীবনের বন্ধন। একসঙ্গে ভ্রমণও বটে। এই ভ্রমণের শুরুটা হয় মধুচন্দ্রিমা থেকে। বিয়ের সব আনুষ্ঠানিকতা শেষ হলে দুজনে একটু স্বস্তির নিশ্বাস ফেলতে মধুচন্দ্রিমায় যায়। তারপর একে অন্যকে চিনতে
ভ্রমণ (Travel) করতে কে না ভালোবাসে! আর সেক্ষেত্রে যদি একজন সঙ্গী থাকে তাহলে তো তা সোনায় সোহাগা। বিশেষ করে নিজের জীবনসঙ্গীর সাথে ঘুরতে যাওয়ার রোমাঞ্চই আলাদা। আর ইদানিং একটু নির্জন
বিয়ের ধকল কাটাতে প্রয়োজন নিরিবিলি, একান্ত অবসর। কেতাবি ভাষায় যাকে বলে মধুচন্দ্রিমা। দুজন মানুষের একে অপরকে জেনে নেয়াও সহজ হয় এ অবসরে। দেশের মধ্যে যেতে পারেন কক্সবাজার, রাঙামাটি কিংবা সিলেট।