বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:৪১ পূর্বাহ্ন
Uncategorized

সোনারচর দ্বীপে হবে পর্যটন কেন্দ্র

  • আপডেট সময় রবিবার, ৯ জানুয়ারি, ২০২২

বঙ্গোপসাগরের বুকে দ্বীপ সোনার চর ঘিরে পর্যটন এলাকা গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। সংরক্ষিত এই বনাঞ্চল পশু পাখিদের অভয়াশ্রম। রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির গাছপালা। সবুজের সমারোহের পাশেই রয়েছে বালুকাময় সমুদ্র সৈকত।

বঙ্গোপসাগরের বুকে জেগে ওঠা দ্বীপ সোনার চর। দুই পাশে সারি সারি গাছ, এর মধ্য দিয়ে বয়ে গেছে ছোট বড় খাল। মনোরম এই প্রকৃতি পর্যটকদের মুগ্ধ করে। সংরক্ষিত এই বনে রয়েছে কেওড়া, সুন্দরী, ছৌলা, করমচা, হেতাল, বাবলা, নোনাঝাউ, গোলপাতাসহ নানা প্রজাতির গাছ। এছাড়া চিত্রা হরিণ, মায়া হরিণ, শুকর, বন বিড়াল, গুইশাপসহ বিলুপ্ত প্রায় এবং বিরল সব প্রাণীর উপস্থিতিও রয়েছে সোনার চরে।

দুই হাজার হেক্টরের বেশি আয়তনের সোনার চর পাখিদের অভয়ারণ্য। এই সংরক্ষিত বনাঞ্চলের উত্তর এবং পশ্চিমে বুড়া গৌড়াঙ্গ নদী এবং দক্ষিণ ও পূর্ব পাশে ৫ কিলোমিটার দীর্ঘ সমুদ্র সৈকত।

এদিকে, সোনার চরের জীববৈচিত্রের উন্নয়ন এবং বিচ্ছিন্ন দ্বীপগুলোকে ইকো টুরিজমের আওতায় আনার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে জানালেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাশফাকুর রহমান ।

বিভাগীয় বন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, চরের পূর্বদিকে জেগে উঠা নতুন চরে বনায়নের পাশাপাশি জীববৈচিত্র সম্পর্কে জানতে বিশেষ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।

সোনার চর ও আশপাশের দ্বীপগুলো নিয়ে বিশেষ পর্যটন এলাকা গড়ে তোলার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে জানালেন জেলা প্রশাসক কামাল হোসেন ।

এ জন্য রাঙ্গাবালী উপজেলার সাথে ফেরি সার্ভিস চালু করা হবে বলেও জানান তিনি।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

ভ্রমন সম্পর্কিত সকল নিউজ এবং সব ধরনের তথ্য সবার আগে পেতে, আমাদের সাথে থাকুন এবং আমাদেরকে ফলো করে রাখুন।

© All rights reserved © 2020 cholojaai.net
Theme Customized By ThemesBazar.Com