মালদ্বীপ
তারকা থেকে শুরু করে সাধারণ পর্যটকদের আনাগোনায় মুখর ছিল মালদ্বীপ। মালে অ্যাটল দেখতে যেমন বিশ্বের প্রচুর পর্যটক গেছেন, তেমনি আলিমাতা আইল্যান্ড সব সময়ের মতো ছিলো পর্যটকদের পছন্দের শীর্ষে। পাশাপাশি কোমো কোকোয়া আইল্যান্ডের ফাইভস্টার ওয়াটার ভিলা, সাদাবালির সি বিচ ছিলো বাড়তি আকর্ষণ।
পর্তুগাল
ঐতিহাসিক সব মনোরম এলাকা যাদের পছন্দ, তারা ছুটে গেছেন ভূমধ্যসাগরীয় দেশ পর্তুগালে। দেশটির ব্রাগা ও লিসবন সিটিতে অসংখ্য পর্যটকের আনাগোনা ছিলো। ফ্রেশ সার্ডিন মাছ, ক্র্যাব, ক্লাসিক বাকালেউ মানে কর্ড মাছের বিশেষ এক ডিশের খুব চাহিদা ছিলো পর্যকদের মাঝে।
অস্ট্রিয়ার ভিয়েনা
ইউরোপিয়ান কান্ট্রি অস্ট্রিয়ার ভিয়েনাতেও ছুটে গেছেন অসংখ্য পর্যটক। সামাজিক দূরত্ব বজায়ের কথা মাথায় রেখে অনেক পর্যটক ভিয়েনার নদী রাইন ও দানিয়ুবে মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগ করতে করতে ভিয়েনা থেকে প্রাগে বেড়াতে গেছেন। ভিয়েনায় বেড়াতে গেলে দারুণ স্থাপত্য নিদর্শন কার্লসকারচি চার্চ দেখতে ভুলবেন না।
ক্রোয়েশিয়া
ইউরোপের আরেকটি দেশ ক্রোয়েশিয়াতে বিদায়ী বছরে অনেক পর্যটক ছুটে গেছেন। দৃষ্টিনন্দন সব সি বিচ, পাব, সুস্বাদু খাবার পর্যকদের টেনে নিয়ে গেছে দেশটিতে। বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় টিভি সিরিজ গেম অব থ্রোনসের অনেক দৃশ্য ধারণ করা হয় ক্রোয়েশিয়ার ডেভরভনিক সিটিতে। তাই ক্রোয়েশিয়ার প্রতি বিশেষ একটা টান ছিলো এই সিরিজের ভক্তদের।
দুবাই
সংযুক্ত আরব আমিরাতের সিটি দুবাই বরাবরই বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় এক ট্যুরিস্ট স্পট ছিলো। বিশ্বের সর্বোচ্চ টাওয়ার বুর্জ খলিফা, দৃষ্টিনন্দন দুবাই ফাইন্টেন ও মিরাকেল গার্ডেনের অপূর্ব সৌন্দর্য উপভোগ করতে বিদায়ী বছরেও পর্যকদের ভিড় ছিলো অনেক। বিলাসবহুল সব শপিং ছাড়াও বিস্ময়কর পর্যটন স্পট গ্লোবাল ভিলেজের প্রতি পর্যটকদের ঝোঁক ছিলো বেশি। এছাড়া দুবাই ক্রিক ডিনার ক্রুজে বিলাসী ভ্রমণে মেতেছেন অনেক পর্যটক।
সূত্র: পিংকভিলা