মিসেস সুফিয়া ইয়াসমিন। একজন সফল নারী উদ্যোক্তা। পথে পথে নানা প্রতিবন্ধকতা মোকাবেলা করতে হয়েছে মিসেস ইয়াসমিনকে। তবে দমে যাননি। ১৯৯৭ সাল থেকে কুটির শিল্পের কাজ করে প্রায় ৭ কোটি টাকার
ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের কাজ করে চট্টগ্রামের মেয়ে তাসফিয়া আজিমের আয় এখন মাসে হাজার ডলার, অর্থাৎ প্রায় ৮৬ হাজার টাকা। বাংলাদেশে বসেই তিনি মানবসম্পদ নির্বাহী হিসেবে কাজ করেন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ডিজিটাল বিপণন প্রতিষ্ঠান
১ ট্রিলিয়ন অনেক বড় একটা অঙ্ক। ১০০ কোটি সমান ১ বিলিয়ন। আর ১ হাজার বিলিয়নে ১ ট্রিলিয়ন। ট্রিলিয়নিয়ার হলো এমন একজন ব্যক্তি, যার মোট সম্পদ কমপক্ষে ১ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের
অনেক মানুষের স্বপ্ন থাকে রাতারাতি ধনী হওয়ার। ধনী হতে পারলেও এ আয়ের অর্থ বেশির ভাগ সময় থাকে অনিশ্চয়তা আর শঙ্কার মধ্যে। খুব কম লোকই আছেন যারা হঠাৎ সংক্ষিপ্ত পথের আয়
তিনি বলিউডের ‘বাদশা’। কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে ডুবন্ত অবস্থা থেকেও বার বার ফিরে এসেছেন তিনি। তার সাম্প্রতিকতম নিদর্শন মিলেছে চলতি বছরেই। চার বছর পরে অনবদ্য সাফল্যের সঙ্গে বক্স অফিসে প্রত্যাবর্তন করেছেন
চোখ বন্ধ করে একটি ঘটনা কল্পনা করে দেখুন তো! দুই বছরের ছোট্ট একটি শিশু যাকে তার বাবা বাসা থেকে তাড়িয়ে দিয়েছেন। সে বড় হচ্ছে মাত্র ১৮ বছর বয়সী কিশোরী মায়ের
রাধা ভিয়াস একটি ডেটিং ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পরিচয় হওয়া ব্যক্তির সাথে যখন প্রথম দেখা করতে যান তখন জানতেন না যে, সেই রাতেই তার প্রেমে পরে যাবেন আর তখন থেকেই একসাথে ব্যবসা
রিঙ্কু সিং (Rinku Singh) বর্তামানে খুবই আলোচিত একটি নাম। যিনি পেশায় একজন ভারতীয় ক্রিকেটার (Indian Cricketer)। মূলত উত্তর প্রদেশের হয়ে খেলেন তিনি। এবার তিনি কলকাতা নাইট রাইডার্স (KKR) এর হয়ে
একজন ব্যতিক্রমী বিশ্ব ব্যক্তিত্ব। জীবনের শুরুতে ছিলেন হকার। বিক্রি করেছেন সংবাদপত্র। এক সময় মুদি দোকানেও কাজ করতেন এ উদ্যোক্তা। বর্তমানে ৬৩টি কোম্পানির মালিক। পৃথিবীর দ্বিতীয় শীর্ষ ধনী হওয়া সত্বেও তার
বাবার মাসিক রোজগার ছিল মাত্র ৭ হাজার রুপি। একটি স্টিলের কোম্পানিতে সুপারভাইজার হিসেবে কাজ করতেন তিনি। সেই স্বল্প রোজগারের সুপারভাইজাইরের পুত্র এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতের অন্যতম ধনী ব্যক্তি। কথা হচ্ছে