আমাজনের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও জেফ বেজোস শুধু এখনকার সবচেয়ে ধনী মানুষই নন, তিনি পৃথিবীর এযাবৎকালের সবচেয়ে ধনী মানুষও বটে। তাঁর সম্পদের পরিমাণ ১১২ বিলিয়ন ডলার। এই পরিমাণ সম্পদ পৃথিবীতে কোনো
লিভারপুলের সুপারস্টার ফুটবলার ছিলেন সাদিও মানে। গত কয়েক মৌসুমে অলরেডদের যত সাফল্য, মানের নাম তার সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িয়ে আছে। বর্তমানে বায়ার্ন মিউনিখে খেলা এই সেনেগালিজ ফরোয়ার্ডের অন্য একটা দিকও আছে।
ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামে ছবি এবং ভিডিও অনেকেই পোস্ট করেন। দৈনন্দিন যাপনের ঝলক ভাগ করে নেন পরিচিতদের সঙ্গে। কিন্তু এখান থেকে থেকে আয় করেন ক’জন? ফেসবুকে পেজ খুলে নিয়মিত পোস্ট করে অনেকেরই
শূন্য হাতে পূর্ণ মনোবল, একাগ্রতা, নিষ্ঠা এবং দৃঢ়প্রত্যয়কে সম্বল করে কর্মজীবনে অর্জন করেছেন অসাধারণ সাফল্য। স্ব-কর্মসংস্থানের মাধ্যমে উপনীত হয়েছেন সাফল্যের শীর্ষে। যিনি বিশ্বাস করেন ব্যর্থতায় হতাশ হতে নেই, কোনো কোনো
পরিশ্রম তো মানুষের সাধ্যের মধ্যেই রয়েছে। সেই পরিশ্রম ও হার না মানা মানসিকতার জোরেই পুরো বিশ্ব জয় করতে পারে মানুষ। এমনই একজন মানুষ আমেরিকার নিক মকুটা। একদিন যিনি মার্কিন মুলুকের
অর্থনৈতিক মুক্তির তাগিদে নিত্যদিন ঘরে-বাইরে পুরুষের যেমন নিরলস সংগ্রাম চলছে, স্বাবলম্বী হওয়ার দৌড়ে তেমনি পিছিয়ে নেই নারীরাও। সংযুক্ত আরব আমিরাতের নারী উদ্যোক্তা আঁখিও সেই সংগ্রামীদের একজন। পুরো নাম শেফালী আক্তার
নিজের অভিনয় আর গুড লুকিংয়ের কারণে বলিপাড়ায় বেশ শক্ত অবস্থান বলিউড ভাইজানখ্যাত সালমান খানের। বর্তমানে তার সম্পত্তির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৩০০ কোটির ওপরে। বিয়ে না করায় এই সম্পত্তির উত্তরাধিকারী কে হবেন
লন্ডনের কুইন্সম্যারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সর্বোচ্চ ডিগ্রি নিয়েছেন তিনি। জীবনের প্রয়োজনে তিনি চাকরি খুঁজেননি। সুযোগ থাকলেও বড় শিল্প প্রতিষ্ঠানের হাল ধরেননি। সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নিজেই কিছু করার। হতে চেয়েছেন ব্যতিক্রমী উদাহরণ। তারুণ্যের
সৌদি আরবের উন্নত মানের খেজুর উৎপাদন ও বিপণনে সাফল্য পেয়েছেন বাংলাদেশি উদ্যোক্তা হাফেজ জিয়াউর রহমান। তাঁর প্রতিষ্ঠান বীনা ফুডস ভালো মানের খেজুরসহ বিভিন্ন খাদ্যপণ্য বহির্বিশ্বে বাজারজাত করে ইতিমধ্যেই পরিচিতি পেয়েছে।
বিশ্বের অন্যতম বড় প্রযুক্তি সংস্থার কর্তা। তার বেতনও যে অকল্পনীয় হবে, তা বলাই বাহুল্য। ২০২২ সালে প্রায় ২২৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের প্যাকেজ পেয়েছেন গুগল ও এর মাতৃপ্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেট-এর সিইও সুন্দর