পরিশ্রম তো মানুষের সাধ্যের মধ্যেই রয়েছে। সেই পরিশ্রম ও হার না মানা মানসিকতার জোরেই পুরো বিশ্ব জয় করতে পারে মানুষ। এমনই একজন মানুষ আমেরিকার নিক মকুটা। একদিন যিনি মার্কিন মুলুকের
অর্থনৈতিক মুক্তির তাগিদে নিত্যদিন ঘরে-বাইরে পুরুষের যেমন নিরলস সংগ্রাম চলছে, স্বাবলম্বী হওয়ার দৌড়ে তেমনি পিছিয়ে নেই নারীরাও। সংযুক্ত আরব আমিরাতের নারী উদ্যোক্তা আঁখিও সেই সংগ্রামীদের একজন। পুরো নাম শেফালী আক্তার
ইঞ্জিনিয়ার বাবার ইচ্ছা ছিল মেয়ে বড় চাকরি করবে। এজন্য মুম্বাইয়ের নামকরা এমবিএ কলেজে মেয়েকে ভর্তি করিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু মেয়ের ইচ্ছা ছিল অন্য। পরিবারের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে গিয়ে এমবিএ’র ভালো বেতনের
নাগরিক সংগঠন সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, আওয়ামী লীগ, বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের কাছে একটাই চাওয়া, তাঁরা যাতে মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেন। রাজনীতিবিদেরা এই
আমাজনের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও জেফ বেজোস শুধু এখনকার সবচেয়ে ধনী মানুষই নন, তিনি পৃথিবীর এযাবৎকালের সবচেয়ে ধনী মানুষও বটে। তাঁর সম্পদের পরিমাণ ১১২ বিলিয়ন ডলার। এই পরিমাণ সম্পদ পৃথিবীতে কোনো
গোল্ড বা স্বর্ণ মানেই সাধারণত গুনগত মান-দাম পরিচিতিতে দুবাই এর গোল্ড বা স্বর্ণ অনেকেরই কাছে বেশ প্রিয় ও গ্রহণযোগ্য । সম্প্রতি দুবাই এ গোল্ড ব্যবসায় অনেক বাংলাদেশিদের উন্নতি চোখে পড়ার
ভারতের উড়িষ্যা রাজ্যের রায়াগাদা শহরের ছেলে রিতেশ আগারওয়াল। দরিদ্র পরিবারে জন্ম নেয়া ২৬ বছর বয়স্ক এই যুবক কখনোই বিশ্ববিদ্যালয়ে যাননি। ১৮ বছর বয়সে যখন তাকে যখন তার অ্যাপার্টমেন্ট থেকে বের
শূন্য হাতে পূর্ণ মনোবল, একাগ্রতা, নিষ্ঠা এবং দৃঢ়প্রত্যয়কে সম্বল করে কর্মজীবনে অর্জন করেছেন অসাধারণ সাফল্য। স্ব-কর্মসংস্থানের মাধ্যমে উপনীত হয়েছেন সাফল্যের শীর্ষে। যিনি বিশ্বাস করেন ব্যর্থতায় হতাশ হতে নেই, কোনো কোনো
মানুষের জীবন এতটাই আনপ্রেডিক্টেবল যে আপনি কোথা থেকে জীবন শুরু করেছেন আর সেটা কোথায় গিয়ে শেষ হবে সেটা আগে থেকে বোঝা রীতিমত অসম্ভব একটি ব্যাপার। ভারতবর্ষের পরিস্থিতি ঠিক এতটাই বিচিত্রময়
বর্তমানে গৌতম আদানির মুকুটে রয়েছে দেশের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তির শিরোপা। শুধুমাত্র ভারত না, গোটা এশিয়া মহাদেশের নিরিখেও গৌতম আদানি রয়েছেন ধনীতম ব্যক্তির শীর্ষে। তবে আজ থেকে 3 বছর আগেও ভারতের