বাঙালি নাকি ব্যবসা করতে পারে না, এই কথা বলার দিন এখন শেষ। বাঙালির ব্যবসা করতে না পারার দুর্নাম একেবারেই ঘুচিয়েছেন বর্ধমানের এক সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে অঙ্কিতা নন্দী (Ankita Nandi)।
স্কুল থেকে ফেরার পথে বাবার সঙ্গে কুলির কাজ করত ছোট্ট মুস্তাফা। স্কুলব্যাগ নামিয়ে পিঠে তুলে নিতেন ভারী কাঠের বাক্স। কিন্তু সন্ধ্যাবেলায় পড়তে বসলেই ঘুম। ক্লাস সিক্সে ফেল করেছিলেন আজকের ‘ব্রেকফাস্ট
ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামে ছবি এবং ভিডিও অনেকেই পোস্ট করেন। দৈনন্দিন যাপনের ঝলক ভাগ করে নেন পরিচিতদের সঙ্গে। কিন্তু এখান থেকে থেকে আয় করেন ক’জন? ফেসবুকে পেজ খুলে নিয়মিত পোস্ট করে অনেকেরই
যুক্তরাষ্ট্রের অ্যালায়েন্স ফর সাউথ এশিয়ান আমেরিকান লেবার (অ্যাসাল) এর জাতীয় কমিটির সেক্রেটারি মো. করিম চৌধুরী নিউইয়র্কের স্ট্যাটান আয়ল্যান্ডের পাওয়ার ১০০ এর একজন হিসেবে গণ্য হচ্ছেন। মর্যাদাকর রাজনৈতিক জার্নাল ‘সিটি অ্যান্ড
হরিয়ানার কুরুক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে বায়োটেকনোলজি পড়ার সময় নিধি এবং শিখর সিংহের পরিচয়। সেখানেই প্রেম। নিধির বরাবরই ইচ্ছা ছিল মার্কেটিংয়ের চাকরি করার। পড়াশোনা শেষ করে নিধি একটি মার্কিন সংস্থায় মার্কেটিং এবং বিজনেস
পারিবারিক অশান্তি সহ্য করতে না পেরে মাত্র ১৫ বছর বয়সে বাড়ি ছাড়েন তিনি। সেসময় হাতে ছিল মাত্র ৩০০ টাকা। এক জোড়া জুতা আর দুটি জামা নিয়ে বের হয়ে তিনি আজ
ইঞ্জিনিয়ার বাবার ইচ্ছা ছিল মেয়ে বড় চাকরি করবে। এজন্য মুম্বাইয়ের নামকরা এমবিএ কলেজে মেয়েকে ভর্তি করিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু মেয়ের ইচ্ছা ছিল অন্য। পরিবারের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে গিয়ে এমবিএ’র ভালো বেতনের
ক্রিপ্টোকারেন্সি বিষয়টা অনেকের কাছেই একটা অজানা বিষয় মতো। কিন্তু ১৪ বছর বয়সী ঈশান এবং ৯ বছরের অনন্যার কাছে তা যেন নস্যি! ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান দুই ভাই-বোন বর্তমানে এই ক্রিপ্টোকারেন্সি থেকেই
পড়াশোনা, সংসার—সব কিছু সুন্দরভাবে এক হাতে সামলান তিনি। এরই ফাঁকে করেন ফ্রিল্যান্সিং। গড়ে তুলেছেন ফ্রিল্যান্সিং শেখানোর প্রতিষ্ঠান লিডিং লাইট। মাসে আয় করেন চার লাখ টাকা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা
যদি বলি ১১ বছর বয়সী একটি মেয়ে কাজ থেকে অবসর নিয়েছে এবং তাও সে প্রতি মাসে ১ কোটি টাকা আয় করে। বিষয়টা শুনতে অদ্ভুত হলেও এটাই সত্যি। অস্ট্রেলিয়ার বাসিন্দা “পিক্সি