জাপানে পরিত্যক্ত বাড়ির সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। এই সমস্যার মধ্যেই এক যুবকের স্বপ্ন বাস্তবায়িত হয়েছে। ওসাকার ৩৮ বছর বয়সী হায়াতো কাওয়ামুরা আজ ২০০টি বাড়ির মালিক! তিনি এই বাড়িগুলো সংস্কার করে
লাল সবুজের পতাকা হাতে বিশ্ব ভ্রমণের এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন নাজমুন নাহার। প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ১৭৫ দেশ ভ্রমণের এই ঐতিহাসিক রেকর্ড গড়লেন তিনি। ১৭৫তম দেশ হিসেবে ভানুয়াতু ভ্রমণের মাধ্যমে
বাংলাদেশ থেকে বেশ কয়েক বছর আগে পরিবারের সাথে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছিলেন সাদ্দাম সেলিম। এখানে তাঁর পরিবারের সদস্যরা ভাড়া বাসা থেকে উৎখাত হোন। বাসস্থান না পেয়ে অনেকটাই কঠিন বাস্তবতার সম্মুখীন হোন। স্বপ্নের
ছোট ছোট বালুকণা, বিন্দু বিন্দু জল, গড়ে তোলে মহাদেশ সাগর অতল। ছোট বেলায় বহুবার পড়া এই কথাটি হুবহু ফলে যায় দেশের অন্যতম বৃহৎ শিল্প ও ব্যবসায়িক গোষ্ঠী আকিজের কথা। তাদের
তিন বছরব্যাপী সমুদ্র ভ্রমণের উদ্দেশ্যে নিজের বাড়ি বিক্রি করে দিয়েছিলেন কেরি উইটম্যান। কিন্তু যে কোম্পানি থেকে ওই প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছিল, তারা শেষ পর্যন্ত সেটি বাতিল করে দিয়েছে। ফলে এখন
জীবন একটা খেলার মতো। কখনো কখনো আপনি জিতবেন, কখনো হেরে যাবেন। কখনো কি ভেবে দেখেছেন, যারা জয়ী হন, তারা কীভাবে সেখানে পৌঁছান। আসলে এটি একদিনে অর্জন করা সম্ভব নয়। কিছু
সাল ১৯১৫। ভারতীয় উদ্যোক্তা ২৯ বছর বয়সী ঝমনদাস ওয়াতুমুল তার আমদানি ব্যবসার জন্য একটি দোকান খোলার উদ্দেশ্যে সঙ্গী ধর্মদাসকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই অঙ্গরাজ্যের জনবহুল শহর হনোলুলুতে আসেন। তারা দু’জন মিলে
একজন ব্যক্তির সামান্য পেনশনের অর্থ লগ্নি থেকে আজকের হাজার কোটি টাকার বহুজাতিক কোম্পানি প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ। ‘প্রাণ প্রোডাক্টস’ শব্দটা এতটাই পরিচিতি লাভ করেছে যে, নিত্য ব্যবহার্য জিনিসে ‘প্রাণ’ এখন অনিবার্য হয়ে
নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জের একটি ক্লিপ দেখে মাত্র ১৫ বছর বয়সেই একজন ট্রেডার হতে চেয়েছিলেন প্যাট্রিক শুল্টে। পরে তিনি বিষয়টি শিখেও ফেলেন। চলে যান শিকাগোতে। সেখানে গিয়ে সব ধরনের ট্রেডিং শুরু
বিশ্বের একশোটিরও বেশি দেশে ভ্রমণ করেছেন বাংলাদেশী এক নারী নাজমুন নাহার। সুইডেন প্রবাসী এই নারী নিজের উদ্যোগে ইতোমধ্যে ১১০টি দেশ সফর করেছেন। এসময় তিনি সাথে করে নিয়ে গেছেন বাংলাদেশের পতাকা।