বাংলাদেশি নারী নাজমুন নাহার। ভ্রমণপিপাসু নাজমুন নাহারের অদম্য ইচ্ছা ছিল তিনি দেশ ভ্রমণ করে রেকর্ড গড়বেন। আর বাংলাদেশকে নিয়ে যাবেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। সেখানে ওড়াবেন বাংলাদেশের পতাকা। বছরের পর বছর
একজন ব্যতিক্রমী বিশ্ব ব্যক্তিত্ব। জীবনের শুরুতে ছিলেন হকার। বিক্রি করেছেন সংবাদপত্র। এক সময় মুদি দোকানেও কাজ করতেন এ উদ্যোক্তা। বর্তমানে ৬৩টি কোম্পানির মালিক। পৃথিবীর দ্বিতীয় শীর্ষ ধনী হওয়া সত্বেও তার
১০ বছর আগেও আমাদের পুরো প্রতিষ্ঠান একটা ঘরে এঁটে যেত। আমরা সবাই একসঙ্গে এক টেবিলে বসে দুপুরের খাবার খেতাম। আর এখন আমাদের অফিসে প্রায় ৩ হাজার ৫০০ জন কাজ করে।
মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটসকে ছাপিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিতে পরিণত হলেন এক বই বিক্রেতা! তিনি হলেন- অনলাইনে কেনাবেচার প্রতিষ্ঠান অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান নির্বাহী জেফ বেজোস। তার সম্পদের পরিমাণ এখন
মাসিক ৫৬০০ টাকা বেতনে কাটিং হেল্পার হিসেবে চাকরি শুরু করেছিলেন সাদেকা। তিনি বলেন, “আমার সুপারভাইজাররা সবাই ছিল পুরুষ। তারা আমার সাথে খুবই অসম্মানজনক আচরণ করতো। আমি পড়াশোনা চালিয়ে নিতে চাই
ছোটবেলা থেকেই বড় হয়েছেন অভাবের সঙ্গে। কখনো রাত কাটিয়েছেন না খেয়েই। পরিবারের বাড়তি আয়ের আশায় বাবার সঙ্গে কাজ করেছেন কুলি হিসেবে। তখন থেকেই শুরু হয় তার কঠোর পরিশ্রম ও সংগ্রামের
বিশ্বের নানা দেশের তরুণদের ওপর বিটিএসের বেশ প্রভাব রয়েছে। ৭ সদস্যের দক্ষিণ কোরিয়ার এই ব্যান্ড এরইমধ্যে কিছু বিগ হিট অ্যালবাম ও গান দিয়ে বিশ্ব মাতিয়েছে। গানের বাইরেও বিভিন্ন সামাজিক কাজ
যে বয়সে বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি পেরিয়ে সবাই কর্মক্ষেত্রে বিচরণের স্বপ্ন দেখেন, সেই বয়সেই কি না ১০০০ কোটি টাকার মালিক। তাও আবার নিজের চেষ্টায় ধনকুবের বনে গেছেন এই তরুণ। মাত্র ২৩ বছর
চোখ খুলে দেখতে পান স্টেশনে পড়ে আছে। কে তার বাবা-মা, কোথায় তার বাড়ি এসব কিছুই মনে নেই। তারপর স্টেশনে কাঁদতে কাঁদতে ঘুরতে দেখে তাকে এক ভিখারি দম্পতি সাথে করে নিয়ে
পড়াশোনা, সংসার—সব কিছু সুন্দরভাবে এক হাতে সামলান তিনি। এরই ফাঁকে করেন ফ্রিল্যান্সিং। গড়ে তুলেছেন ফ্রিল্যান্সিং শেখানোর প্রতিষ্ঠান লিডিং লাইট। মাসে আয় করেন চার লাখ টাকা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা