বিশ্ব ভ্রমণের নেশা অনেকেরই আছে তবে সাধের সাথে সাধ্য মেলানো কঠিন। ভ্রমণের অন্যতম অনুসঙ্গ অর্থ, অর্থের যোগান ছাড়া বিদেশ ভ্রমণ তো দূরের কথা দেশেও ভ্রমণ করা কষ্টকর। তবে ইচ্ছে থাকলে
ডরোথি জিন টিলম্যান যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোর বাসিন্দা। মাত্র ১৭ বছর বয়সে অ্যারিজোনা স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে পিএইচডি শেষ করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন। শুধু যে নিজে পড়াশোনা করেছেন তা–ই নয়, এ সময়ের মধ্যে
মাত্র ২৭ বছর বয়সেই ৯ হাজার কোটি টাকার মালিক এক বাঙ্গালী তরুণী! মাত্র সাতাশ বছর বয়সে অসম্ভবকে সম্ভব করে দেখালেন এক বঙ্গতনয়া। তাঁর নাম অঙ্কিতি বসু। ব্যবসা শুরু করেছিলেন মাত্র
সফলতার কোনো বয়স নেই। উদাহরণ কেন্টাকি ফ্রায়েড চিকেন বা কেএফসির প্রতিষ্ঠাতা কর্নেল হারল্যান্ড ডেভিড স্যান্ডার্স। যে বয়সে মানুষ অবসর গ্রহণ করে সেই বয়সে তিনি নতুন করে শুরু করেছিলেন পথচলা। কেএফসি
ব্যবসা করবেন বলে স্থায়ী চাকরি ছেড়ে দিয়েছিলেন । চাকরি ছেড়ে এতোটা সফল হবেন তা নিজেও বুঝতে পারেননি। সাধারণ এই গল্পটা অনেকেরই হতে পারে। তবে একজন মার্কিন মহিলা চা বিক্রি করে
১ ট্রিলিয়ন অনেক বড় একটা অঙ্ক। ১০০ কোটি সমান ১ বিলিয়ন। আর ১ হাজার বিলিয়নে ১ ট্রিলিয়ন। ট্রিলিয়নিয়ার হলো এমন একজন ব্যক্তি, যার মোট সম্পদ কমপক্ষে ১ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের
হাইস্কুল পাশের আগে অধ্যাপনা! কেমন ভাবে সম্ভব! মাত্র আট বছর বয়সে মুম্বই ইউনিভার্সিটিতে পদার্থবিদ্যার অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেয় সে। তাঁকে ধরা হয় গড়পড়তা হিসাবের বাইরেই। কারণ, সে ‘বিস্ময় বালক’। ধ্রুবতারাদের
কদিন আগেই চিপ কোম্পানি এনভিডিয়া বিশ্বের সবচেয়ে মূল্যবান কোম্পানির তকমা পেয়েছে। এখন তারা দ্বিতীয় স্থানে নেমে গেছে। কোম্পানিটির এই উত্থানের সঙ্গে সঙ্গে এটির প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী জেনসেন হুয়াংয়েরও সম্পদমূল্য
চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর উপজেলার কুমারধন গ্রামের তরুণ মোহাম্মদ সুলতান মাহমুদ। প্রায় দুই যুগ আগে, ২০০২ সালে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে অকৃতকার্য হয়েছিলেন। পড়াশোনা না করে সারা দিন বনেবাদাড়ে ঘুরে
অ্যাপল কিংবা মাইক্রোসফটের নাম শোনেনি, আজকাল এমন মানুষ পাওয়া ভার। সেই তুলনায় এনভিডিয়া কিছুটা কম পরিচিত কোম্পানি। কম্পিউটার, গেমিং, গ্রাফিকস কার্ড নিয়ে যাদের মোটামুটি জানাশোনা আছে, তাদের কাছেই এনভিডিয়ার নামটি