সেখানে থাকতে গেলে বিভিন্ন ধরনের হোটেল থেকে শুরু করে মেলে দূর্গও। অ্যাডভেঞ্চারের জন্য থাকা যেতে পারে তাঁবুতেও।
ঐতিহ্যগতভাবে রাজস্তানে হস্তশিল্পের পসার অনেক বেশি। স্থানীয় ফোকের স্বাদও গ্রহণ করা যেতে পারে। শীতের মৌশুমে এই স্থানে রাতে বর্ণফায়ার ও সঙ্গে মরুদর্শনের ভিন্ন মজা। রাজস্থান ভ্রমণের মধ্যে অতি অবশ্যই রাখতে হবে জয়পুর, জয়সলমির ও উদয়পুর।সঙ্গে রাখা যেতে পারে চিত্তোরগড়। রাজস্থানের এটাই মূল কেন্দ্রবিন্দু।
রাজস্থান ট্রিপ করতে গেলে হাতে সময় রাখতে হবে বেশ খানিকটা। মোটের ওপর ১৫দিন বা তার বেশি। বিমান পথে গেলে ভালো, ট্রেন পথে গেলে আরও কিছুটা সময় লাগতে পারে।
এখানের দেখার মধ্যে অন্যতম হল, জয়সলমিরের দূর্গ, নাক্কি হ্রদ, পদ্মিনী প্রাসাদ, পিছলা হ্রদ, হাওয়া মহল, যন্তরমন্তর, থর মরুভূমি প্রভৃতি। রাজস্থান ভ্রমণের জন্য হাতে রাখতে হবে মাথাপিছু ৩৫ থেকে ৪০ হাজার টাকা। হোটেলের গুণগত মান, খাবার ও গাড়ির ওপর নির্ভরশীল।
উটের পিঠে ওঠা থেকে শুরু করে হাতির পিঠে ভ্রমণ, এই স্থানে ভ্রমণের জন্য রয়েছে একাধিক রোম্যাঞ্চকর বিষয়।দেখা মিলতে পারে বন্য প্রাণীর।
বিমান, রেল ও সড়ক পথে পৌঁছে যাওয়া যেতে পারে রাজস্থান। বিভিন্ন ক্ষেত্রে খরচের পরিমান ভিন্ন।
রাজস্থান ভ্রমণ করতে বেশ খানিকটা পরিশ্রম হয়। তাই শরীর স্বাস্থ্য বুঝে এই ট্রিপ পরিকল্পনা করা উচিত। এই জায়গায় ঘুরতে গেলে অনেকটা পথ অতিক্রম করতে হয়।