থাইল্যান্ডের কোহ সামুই দ্বীপ আমাদের কাছে ততটা পরিচিত নয়, যতটা ফুকেট কিংবা পাতায়া। তবে সৌন্দর্যে সবাইকে হার মানাবে গালফ অব থাইল্যান্ডের দ্বীপটি। মন্দিরে আসার পথে কোহ সামুই বিমানবন্দর দেখে এসেছি।
মধ্যরাতে দারুণ আড্ডা দিচ্ছেন দুই বান্ধবী। সেখানেই গল্পচ্ছলে হিসাব কষে দেখলেন, আশির কোঠায় পা দিতে যাচ্ছেন দুজনই। এই দুই বান্ধবীর একজনের নাম স্যান্ডি হ্যাজেলিপ, পেশায় চিকিৎসক। অন্যজন এলি হ্যাম্বি, পেশায়
ইরাসমাস প্লাস এক্সচেঞ্জ স্টাডি প্রোগ্রামের আওতায় তুরস্কে এসেছি। ইউরোপের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যাঁরা পড়াশোনা করেন, তাঁদের প্রায় সবাই ইরাসমাস প্লাস এক্সচেঞ্জ স্টাডি প্রোগ্রামের সঙ্গে পরিচিত। এটি হচ্ছে একধরনের মোবিলিটি প্রোগ্রাম, যেখানে কোনো
বাল্টিক সাগর, ইউরোপের উত্তরের রহস্যময় জলরাশি, যার তীরে মিশে আছে ইতিহাস, সংস্কৃতি, আর প্রকৃতি। সুইডেনের কোল ঘেঁষে বয়ে যাওয়া এই সাগর শুধুই একটি ভৌগোলিক স্থান নয়; এটি একটি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য,
পথে নামতেই ওয়াডিগালার কাছেই একটা বৌদ্ধবিহার। আজ শ্রীলঙ্কার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে সাদা জামা পরে হাতে ফুলের ডালি নিয়ে সবাই ছুটছে বিহারের দিকে। আশপাশের সব টগরগাছ ফুলশূন্য হয়ে গেছে। পদ্মপাতার ওপরের
এখনও বিশ্বের বেশ কিছু দেশ রয়েছে, সেই দেশগুলো যদি ভাঙতে শুরু করে তবে ছোট ছোট আরও অনেকগুলো দেশ হবে। সেই দেশগুলো যেমন আমেরিকা, রাশিয়া, গণচীন এবং ভারত। দেশগুলোর আয়তন এবং
মাত্র কয়েকদিন আগেই শুভ ঢাকার রাস্তায় চলেছে বিশাল যানজটে নাকাল হয়ে। এখানে বাস দাঁড়িয়ে থাকে রোডের মধ্যে, কোনাকুনিভাবে, পেছনে থাকবে অসংখ্য গাড়ির লাইন। প্যাঁ পু শব্দে কান ঝালাপালা। বাস ড্রাইভার
ঘণ্টাসাতেক গাড়ি চালিয়ে পৌঁছলাম অ্যারিজ়োনার টুসন শহরে। পরের দিন টুসন থেকে নিউ মেক্সিকোর কার্লসবাদ শহরে পৌঁছে যাব আবার ঘণ্টাসাতেক ড্রাইভ করে। আলবুকার্কিতে আছে নুতন ও পুরনো শহর, প্রাকৃতিক বিস্ময় ১১৯টি ছোট-বড় গুহা, সাদা বালির
রাতের অন্ধকার নেই এখানে। বিশেষ করে এই সময়টাতে মোটেও নেই। এখানকার অন্ধকার খুঁজতে মানুষকে নামতে হয় মাটির নিচে। প্রায় একশ তলা বিল্ডিং সমান নিচ দিয়ে চলে মেট্রো রেল। তাতে চড়ে
মিলানে পিয়ার্সারে সেচ্চির বাড়িতে তখন আতিথ্য গ্রহণ করেছি সপ্তাহের দেড়েকের জন্যে। পাস্তা-পিৎজায় মাখামাখি খাঁটি ইতালিয় জীবনশৈলীর আস্বাদ নিচ্ছি চেটেপুটে। মিলান থেকে ভেনিস খুব দূরে নয়, ট্রেনে মাত্র ঘন্টাতিনেকের পথ। প্ল্যান করে ফেললাম একদিন