কুয়ালালামপুর থেকে পেনাং হয়ে লাংকাবি। জর্জটাউনের বোর্ডিং পাস পার হয়ে সুপার ফার্স্ট ফেরি যখন সমুদ্রের বুক চিরে এগিয়ে চলেছে, একপাশে শহর আর অন্য পাশে সবুজ পাহাড়। এরই মাঝ দিয়ে আমাদের
পুলক জাগে বৈকি। শ্যামদেশের সৌন্দর্য, রসনা আর নারী উদ্বেল করে। রাজধানী ব্যাংককও মোহাবিষ্ট করে পর্যটকদের। এই জাদুর শহরে আছে মৌতাত বোনা নানা আয়োজন। শহর থেকে সওদা কিনে বেশ কয়েকজন প্রবীণ
ডেনিশ রাজতন্ত্রের আওতায় ছোট ছোট ১৮টি দ্বীপ নিয়ে স্বায়ত্তশাসিত একটি দেশ ফারো আইল্যান্ডস। এখানকার আবহাওয়া বেশিরভাগ মানুষের জন্যই বসবাসের বা ভ্রমণের অযোগ্য। উত্তর আটলান্টিক মহাসাগর থেকে আরো উত্তরে, উত্তর গোলার্ধের
হালে ইকোনমিক রেপুটেশন একটু পড়তির দিকে হলেও বৈচিত্রের দিক থেকে গ্রিসকে ১০০য় ২০০ নম্বর দেওয়া যেতেই পারে। চার সহস্রাব্দেরও বেশি ঐতিহাসিক ঐতিহ্য, উপকথা জড়িয়ে আছে গ্রিসের সঙ্গে। আর প্রকৃতি যেন বহু
দ্বীপটির মূল আকর্ষণ এর অনন্য ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্যশৈলীর বাড়িঘর আর ব্রেথটেকিং ক্যালডেরা। এখানকার বাড়িঘরগুলো প্রকৃতপক্ষে পোসকাফো (গুহাঘর) ধরণের, বিভিন্ন প্রাকৃতিক দূর্যোগ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্যই এই ধরণের গুহাঘর নির্মাণ করে এখানকার
নান্দনিক সৌন্দর্যের ঐতিহাসিক এক নগরী হলো ইতালির ভেনিস। বলা যায়, ইউরোপের সবচেয়ে রোমান্টিক শহর এটি। ভেনিস ভেনেতো অঞ্চলে আড্রিয়াটিক সাগরের ওপর অবস্থিত একটি প্রধান বন্দর এবং একটি জনপ্রিয় ও আকর্ষণীয়
নীচে আদিগন্ত নীল সমুদ্র, ঝাঁকুনি দিয়ে নামতে থাকে আমাদের প্লেনটা, এরিয়াল ভিউয়ে নীল এজিয়ান সমুদ্রে মাথা তুলে দাঁড়িয়ে আছে কালো আগ্নেয় শিলার খাড়া পাহাড়। ছোটো ছোট সাদা ঢেউ। আর অজস্র
দীর্ঘ সফরে ক্লান্তি থাকে, আবার কখনো থাকে তীব্র আকাঙ্খা। ক্লান্তিকে ভুলিয়ে দেয় তা। বার্লিন বোধহয় এগুলোকে ছাপিয়ে উঠে অন্য কোন কিছু। এ এক পুরোপুরি রোমাঞ্চের সফর। প্রায় বছরখানেক ধরে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেছি এই সফরটার
ইরাসমাস প্লাস এক্সচেঞ্জ স্টাডি প্রোগ্রামের আওতায় তুরস্কে এসেছি। ইউরোপের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যাঁরা পড়াশোনা করেন, তাঁদের প্রায় সবাই ইরাসমাস প্লাস এক্সচেঞ্জ স্টাডি প্রোগ্রামের সঙ্গে পরিচিত। এটি হচ্ছে একধরনের মোবিলিটি প্রোগ্রাম, যেখানে কোনো
গতকাল খুব ধকল গেছে শরীরে। ভোর সকালে হোটেল থেকে বেরিয়ে ব্লু মাউন্টেইন দেখে আবার হোটেলে ফিরে আসতে গভীর রাত হয়ে যায়। তাই আজ দূরের কোন প্রোগ্রাম রাখিনি। গাইডকে আগেই বলে