সুইজারল্যান্ড অনেকের মতো আমারও স্বপ্নের দেশ। ছোটবেলায় প্রথম যখন বিভিন্ন দেশের নাম পড়তে শিখি, তখন কেন যেন নিজের দেশের নামের পর সুইজারল্যান্ড নামটাই আমাকে বেশি আকৃষ্ট করতো। দেশটি নিয়ে মনে
সময় তখন ঘড়িতে আনুমানিক দুপুর ৩টা ১২ মিনিট। আমরা তখন দুপুরের খাবার শেষ করে আজোরেশের আরেক আশ্চর্য ফারনাশের দিকে রওনা হলাম। বহুল প্রতীক্ষিত আগ্নেয়গিরির সন্ধানে। কী আশ্চর্য! রেস্টুরেন্ট থেকে গাড়িতে
বিকেল হলেই এক মায়াবী আলো ছড়িয়ে পড়ে সোনালি বালুর সৈকতে। সামনে নীল ভারত মহাসাগর। দূরে দূরে কালো পাহাড়। সূর্য অস্ত যাওয়ার পরও বেশ কিছুক্ষণ আকাশ জুড়ে ছড়িয়ে থাকে রঙের আঁচড়।
কুয়ালালামপুর থেকে পেনাং হয়ে লাংকাবি। জর্জটাউনের বোর্ডিং পাস পার হয়ে সুপার ফার্স্ট ফেরি যখন সমুদ্রের বুক চিরে এগিয়ে চলেছে, একপাশে শহর আর অন্য পাশে সবুজ পাহাড়। এরই মাঝ দিয়ে আমাদের
ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয় শহরে পৌঁছে পর দিন সকালেই বেরিয়ে পড়লাম শহর থেকে ১৬৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ‘হা লং বে’ বা হা লং উপসাগরের পথে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের নিরিখে যে অঞ্চলটির খ্যাতি
ঘুরে বেড়াতে ভালো লাগে সব সময়ই। প্রাকৃতিক অপার সৌন্দর্য অন্য সবার মতো আমাকেও হাতছানি দিয়ে ডাকে। যে জন্য শুটিংয়ের অবসরে এদিক-সেদিক বেরিয়ে পড়তেও দ্বিধা করি না। আর তা করতে গিয়েই
কাশ্মির বললেই চোখের সামনে ভেসে উঠে উঁচু নিচু পাহাড়, ছুটে চলা স্রোতস্বিনী ঝিলাম আর লিডারের কলকল আওয়াজ। সবুজে ঘিরে থাকা চিনার, পাইনসহ অসংখ্য নাম না জানা গাছপালা। হঠাৎ রাস্তায় ছুটে
সময়টা এপ্রিল মাসের প্রথমের দিকে, আমি একদল পড়ুয়ার সাহচর্যে ব্যান্ডেল স্টেশন থেকে মধ্যরাত্রিতে কলকাতা নিউ জলপাইগুড়ি এক্সপ্রেস ট্রেনে চেপে নিউ জলপাইগুড়ির উদ্দেশে রওনা দিলাম। ট্রেন ছাড়ল এবং এক অপূর্ব তালে
গতকাল খুব ধকল গেছে শরীরে। ভোর সকালে হোটেল থেকে বেরিয়ে ব্লু মাউন্টেইন দেখে আবার হোটেলে ফিরে আসতে গভীর রাত হয়ে যায়। তাই আজ দূরের কোন প্রোগ্রাম রাখিনি। গাইডকে আগেই বলে
সুইডেন-এর মাটিতে পা দিয়ে মনে হ’ল এই দু’দিন গরম জামাকাপড়ের বুঝি বা আর প্রয়োজন পড়বে না। কলকাতার তীব্র দাবদাহ থেকে এসে কনকনে ঠান্ডায় বেশ মজা পেয়ে গেছি, অভ্যস্ত হ’য়ে পড়েছি। স্টকহোমে