আমাদের সামার ট্যুরের সর্বশেষ ভ্রমণ নিউ ইয়র্ক। আগেই বলেছি বোধ হয়, আমরা ভ্রমণ করছি প্রতিটা উইক এন্ড ধরে ধরে। কারণ এষার ল্যাব খোলা। আবার এক উইকেন্ডে উবারে করে রওনা হলাম
নান্দনিক সৌন্দর্যের ঐতিহাসিক এক নগরী হলো ইতালির ভেনিস। বলা যায়, ইউরোপের সবচেয়ে রোমান্টিক শহর এটি। ভেনিস ভেনেতো অঞ্চলে আড্রিয়াটিক সাগরের ওপর অবস্থিত একটি প্রধান বন্দর এবং একটি জনপ্রিয় ও আকর্ষণীয়
রোমাঞ্চ ও নতুনের স্বাদ গ্রহণের ইচ্ছে নিয়েই গোয়ায় পাড়ি দিয়েছিলাম মার্চ মাসের শেষে। সাত দিনের জন্য ব্যাকপ্যাক গুছিয়ে এক সন্ধেয় পৌঁছে যাই পানাজি থেকে প্রায় ২১ কিলোমিটার দূরে উত্তর গোয়ার
আমরা ‘লুভ্যর’ মিউজিয়াম দেখে গাড়িতে উঠলাম। আমার ‘লুভ্যর’ এর ঘোর কাটছিলো না। ওখান থেকে বের হতে হতে ভাবছিলাম আবার বেঁচে থাকলে প্যারিস আসবো, শুধুমাত্র এই আর্ট মিউজিয়ামের জন্য। প্যারিসে আরো
বাঙালির বিদেশ যাত্রার প্রথম প্রস্তুতি হচ্ছে সুটকেস ধার করা। নিজেদের যত ভালো স্যুটকেসই থাকুক বিদেশ যাত্রার আগে অন্যের কাছে স্যুটকেস ধার করতে হবে। এটাই নিয়ম। গুলতেকিন অবশ্যি নিয়মের ব্যতিক্রম করল–স্যুটকেস
গতকাল খুব ধকল গেছে শরীরে। ভোর সকালে হোটেল থেকে বেরিয়ে ব্লু মাউন্টেইন দেখে আবার হোটেলে ফিরে আসতে গভীর রাত হয়ে যায়। তাই আজ দূরের কোন প্রোগ্রাম রাখিনি। গাইডকে আগেই বলে
গন্তব্যস্থল সম্পর্কে যতো বেশি সম্ভব তথ্য সংগ্রহ করি। কোনো প্যাকেজের অধীনে যাওয়ার চেয়ে নিজের মতো করে পারিকল্পনা করাকেই বেশি প্রাধান্য দেই। যদিও ব্যাপারটা প্যাকেজে ঘুরতে যাওয়ার চেয়ে অপেক্ষাকৃত বেশি কষ্টসাধ্য
গোধূলিলগ্নে আমাদের বাস পেত্রায় পৌঁছাল। বিকেল পার হয়ে সূর্যটা তখন ডুবি ডুবি করছে। দলে আমরা ১২ জন বাংলাদেশি নারী। যতই মূল শহরের কাছাকাছি হই, বিস্ময়ে চোখ যেন সরে না! এসেছি
যতই বিশ্বকাপে হারুক ব্রাজ়িল, ফুটবল মানেই যে ব্রাজ়িল, ফুটবলের শিল্প মানেই যে সে দেশ, তা দেখে এলাম কিছুদিন আগে রিও-তে গিয়ে। বিকেলের রিও-র কোপাকাবানা বেলাভূমি দেখলে মনে হবে, এ বুঝি ফুটবল, ভলিবলের অনুশীলনের মাঠ। সমুদ্রের
ঝকঝকে রাস্তাঘাট, সুউচ্চ অট্টালিকা, ঝাঁ চকচকে শপিংমল, উন্নত পরিবহণ ব্যবস্থা, উন্নততর জীবন ব্যবস্থা সব কিছুতেই আমাদের চেয়ে কয়েক কদম এগিয়ে গিয়েছে। শহরটাকে এরা অসংখ্য ফ্লাইওভার দিয়ে ঘিরে রেখেছে। ঘুরে এলাম