বেড়াতে কে না ভালবাসে! আমরাও তার ব্যতিক্রম নই। কিন্তু বেড়াতে যাব বললেই তো হবে না— তার তো একটা প্রস্তুতিপর্ব আছে, আছে নানারকম ব্যবস্থাপনা। আর এসব ব্যাপারে আমরা খুবই কুঁড়ে। নিউজ়িল্যান্ডের
বিকেল হলেই এক মায়াবী আলো ছড়িয়ে পড়ে সোনালি বালুর সৈকতে। সামনে নীল ভারত মহাসাগর। দূরে দূরে কালো পাহাড়। সূর্য অস্ত যাওয়ার পরও বেশ কিছুক্ষণ আকাশ জুড়ে ছড়িয়ে থাকে রঙের আঁচড়।
আমার বন্ধুদের মধ্যে অনেকেই ইটালি গিয়েছিল। তবে যে প্রথম গিয়েছিল সে হচ্ছে ওয়াহিদ সিনহা। পাতলা ছিপছিপে, মুখে সবসময় হাসি, ভাল ফুটবল খেলতো। ক্লাসে পরীক্ষায় অঙ্কে শূন্য পেতো অথচ ইতিহাসে একশয়
ঘুরে এলাম মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালা লামপুর আর ঐতিহাসিক শহর মালাক্কা। আমাদের চার জনের দল নিয়ে। এয়ারপোর্ট থেকে রওনা হলাম হোটেলের উদ্দেশে। ডিসেম্বরের ভোর। ঘড়ির কাঁটা আমাদের থেকে আড়াই ঘণ্টা এগিয়ে।
হালে ইকোনমিক রেপুটেশন একটু পড়তির দিকে হলেও বৈচিত্রের দিক থেকে গ্রিসকে ১০০য় ২০০ নম্বর দেওয়া যেতেই পারে। চার সহস্রাব্দেরও বেশি ঐতিহাসিক ঐতিহ্য, উপকথা জড়িয়ে আছে গ্রিসের সঙ্গে। আর প্রকৃতি যেন বহু
ব্লু নীল, হোয়াইট নীল ও আতবারা— এই তিন নদীর মিলিত জলধারায় পুষ্ট বিশ্বের বৃহত্তম নীলনদ ও তার তীরবর্তী অঞ্চলগুলো দেখব বলে শরতের এক স্নিগ্ধ সকালে দমদম বিমানবন্দর থেকে রওনা দিলাম
নীচে আদিগন্ত নীল সমুদ্র, ঝাঁকুনি দিয়ে নামতে থাকে আমাদের প্লেনটা, এরিয়াল ভিউয়ে নীল এজিয়ান সমুদ্রে মাথা তুলে দাঁড়িয়ে আছে কালো আগ্নেয় শিলার খাড়া পাহাড়। ছোটো ছোট সাদা ঢেউ। আর অজস্র
অসাধারণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, নয়নাভিরাম সমুদ্রসৈকত, প্রাচীন ঐতিহ্যমণ্ডিত মন্দির আর অসংখ্য দ্বীপপুঞ্জে ভরা ইন্দোনেশিয়া সারা বিশ্বের পর্যটকদের কাছেই যেন এক স্বপ্নময় জগৎ! তাছাড়া বিশ্বের এই বৃহত্তম দ্বীপপুঞ্জটিতে রয়েছে ছোট, বড়মাপের অসংখ্য আগ্নেয়গিরি। ঠিক যে কারণে সাধারণের কাছে
ব্রাসেলসের আবহাওয়া লন্ডনের মতোই। এই রোদ, এই বৃষ্টি। সকালে রোদ দেখলে যেমন আনন্দে লাফিয়ে ওঠার কিছু নেই, তেমনি বৃষ্টি দেখেও গোমড়ামুখে বসে থাকার মানে হয় না। এমনকি মাঝে মাঝে আবহাওয়ার
ঈদ, পূজা পার্বণ বাঙালি সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। চৈত্র সংক্রান্তি, বৈশাখী, রোজা-রমজানসহ ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান সবকিছুর সমন্বয়ে অসাম্প্রদায়িক বাঙালি সমাজব্যবস্থার সৌন্দর্য প্রস্ফুটিত হয়। আর এমন একটি সমাজ ব্যবস্থার স্বপ্নকে বুকে ধারণ করেই,