প্যারিস এক স্বপ্নের শহর। বিশ্বের সবচেয়ে বেশীসংখ্যক পর্যটকের গন্তব্যস্থল এই আলোকিত প্যারিস শহরে, প্রতিবছর প্রায় ৩ কোটি ট্যুরিস্ট আসে এই শহর ভ্রমণ করতে। দুই হাজার বছরেরও বেশি ঐতিহ্যের অধিকারী এই
মিলানে পিয়ার্সারে সেচ্চির বাড়িতে তখন আতিথ্য গ্রহণ করেছি সপ্তাহের দেড়েকের জন্যে। পাস্তা-পিৎজায় মাখামাখি খাঁটি ইতালিয় জীবনশৈলীর আস্বাদ নিচ্ছি চেটেপুটে। মিলান থেকে ভেনিস খুব দূরে নয়, ট্রেনে মাত্র ঘন্টাতিনেকের পথ। প্ল্যান করে ফেললাম একদিন
ছোটবেলা থেকেই ঠাম্মার কাছে গল্প শোনা আমার ছিল সব থেকে প্রিয় শখ। কত সব জায়গা ঘুরে আশা যেত সেই গল্প গুলোর মধ্যে দিয়ে! তাই হয়তো মা আমায় আদর করে পাখি
গন্তব্যস্থল সম্পর্কে যতো বেশি সম্ভব তথ্য সংগ্রহ করি। কোনো প্যাকেজের অধীনে যাওয়ার চেয়ে নিজের মতো করে পারিকল্পনা করাকেই বেশি প্রাধান্য দেই। যদিও ব্যাপারটা প্যাকেজে ঘুরতে যাওয়ার চেয়ে অপেক্ষাকৃত বেশি কষ্টসাধ্য
বালিতে যাওয়া-আসা, থাকা, খাবার এবং ঘুরাঘুরি খরচ তুলনামূলক কম বিধায় এক সপ্তাহ সহজেই কাটিয়ে আসা যায়। আর এক সপ্তাহ বালির সব দর্শনীয় স্থান ঘুরে দেখার জন্য পর্যাপ্ত সময়। জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি
পাহাড়ের মুগ্ধতা, সমুদ্রের বিশালতা, পুরনো শহরের মায়া আর নতুন শহরেরঝলমলে আলোয় ঘেরা চমৎকার দেশ ভিয়েতনাম। দেশটিতে পা দেওয়ার আগ পর্যন্ত আপনিঠিক গুছিয়ে চিন্তা করতে পারবেন না যে কী অপেক্ষা করছে আপনার জন্য।
গতকাল খুব ধকল গেছে শরীরে। ভোর সকালে হোটেল থেকে বেরিয়ে ব্লু মাউন্টেইন দেখে আবার হোটেলে ফিরে আসতে গভীর রাত হয়ে যায়। তাই আজ দূরের কোন প্রোগ্রাম রাখিনি। গাইডকে আগেই বলে
ভিয়েনা থেকে ব্রুনো হয়ে প্রাগে পৌঁছতে বিকেল হয়ে গেল। হোটেলে মালপত্র রেখে ডিনার খেয়েই শুরু হল আমাদের বোহেমিয়ান ট্রিপের অন্যতম সফর “নাইট ওয়াক ইন দ্যা সিটি অফ প্রাগ”। মনে মনে
নান্দনিক সৌন্দর্যের ঐতিহাসিক এক নগরী হলো ইতালির ভেনিস। বলা যায়, ইউরোপের সবচেয়ে রোমান্টিক শহর এটি। ভেনিস ভেনেতো অঞ্চলে আড্রিয়াটিক সাগরের ওপর অবস্থিত একটি প্রধান বন্দর এবং একটি জনপ্রিয় ও আকর্ষণীয়
ভ্রমণপ্রেমীদের কাছে বিশ্বের যে কয়টা স্থান ভালো লাগার কাতারে আছে, তার মধ্যে একটি সিকিম। চীন, নেপাল ও ভুটান সীমান্তে উঁচু পাহাড়ঘেরা এই রাজ্যের বেশ কিছু এলাকা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৭ হাজার