সৈকতে বেড়ানোর পাশপাশি আছে নানা মজার আয়োজনসৈকতে সাদা নরম বালু। সামনে বিস্তৃত নীল সমুদ্র। তাতে রংবেরঙের ছোট ছোট নৌকা। পেছনে সবুজের চাদর বিছানো পাহাড়। বেড়ানোর জায়গা যদি এমন হয়, তাহলে
সুইডেনের মাটিতে পা দিয়ে মনে হল এই দু’দিন গরম জামাকাপড়ের বুঝি বা আর প্রয়োজন পড়বে না। কলকাতার তীব্র দাবদাহ থেকে এসে কনকনে ঠান্ডায় বেশ মজা পেয়ে গেছি, অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি। স্টকহোমে
পুলক জাগে বৈকি। শ্যামদেশের সৌন্দর্য, রসনা আর নারী উদ্বেল করে। রাজধানী ব্যাংককও মোহাবিষ্ট করে পর্যটকদের। এই জাদুর শহরে আছে মৌতাত বোনা নানা আয়োজন। শহর থেকে সওদা কিনে বেশ কয়েকজন প্রবীণ
শৈশবের সঙ্গী রূপকথা, উপকথার দেশ রাশিয়া নিয়ে এক অলীক স্বপ্ন বাস করত অন্তরে। কল্পিত চিত্রের সাথে কিছু সাদৃশ্য এবং কিছু বিভেদ রয়ে গেল বাস্তব অভিজ্ঞতায়। ৪ জুন, শেষ বিকেলে সেন্ট
তৃতীয় বিশ্বের ছোট্ট একটি দেশে আমার জন্ম। নিজের দেশটি ছাড়া চোখ মেলে এই দুনিয়াটা যদি না দেখি তাহলে কিছুই হয়ত জানা হবে না, অনেক কিছুই শেখা হবে না। যতদিন বেঁচে
বিকেল হলেই এক মায়াবী আলো ছড়িয়ে পড়ে সোনালি বালুর সৈকতে। সামনে নীল ভারত মহাসাগর। দূরে দূরে কালো পাহাড়। সূর্য অস্ত যাওয়ার পরও বেশ কিছুক্ষণ আকাশ জুড়ে ছড়িয়ে থাকে রঙের আঁচড়।
দীর্ঘ সফরে ক্লান্তি থাকে, আবার কখনো থাকে তীব্র আকাঙ্খা। ক্লান্তিকে ভুলিয়ে দেয় তা। বার্লিন বোধহয় এগুলোকে ছাপিয়ে উঠে অন্য কোন কিছু। এ এক পুরোপুরি রোমাঞ্চের সফর। প্রায় বছরখানেক ধরে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেছি এই সফরটার
আরব দেশে যাবার ইচ্ছে বহুদিনের। এ নিয়ে ভাবতেই চোখে ভেসে আসে শুধু ধু ধু মরুভূমি, জলশূন্য দিগন্ত, দলবদ্ধ উটের সারি। সূর্যের আলোয় চিকচিক করা লাল বালি। উঁচু-নিচু পাহাড়াকৃতির বালির বিস্তীর্ণ
বাঙালিদের একদিকে যেমন দীঘা-পুরি-দার্জিলিং, তেমনই বিদেশ সফরের ক্ষেত্রে প্রথম নাম আসে ব্যাংককের। আসলে, আজকাল সময়ের এতই অভাব যে, ছুটি কাটাতে গেলেও দিনক্ষণ, দূরত্ব এবং সর্বোপরি পকেটের দিকে নজর রেখেই পরিকল্পনা
নৈসর্গিক প্রকৃতি, স্বতন্ত্র সভ্যতা-সংস্কৃতি এবং জীববৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ মালয়েশিয়া দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অন্যতম সেরা গন্তব্য। দক্ষিণ চীন সাগর বিধৌত দেশটির সীমানা বহু যত্নে আগলে রেখেছে ঘন সবুজ অরণ্যে ঢাকা সুউচ্চ পর্বতমালা। উপকূলবর্তী