বিকেল হলেই এক মায়াবী আলো ছড়িয়ে পড়ে সোনালি বালুর সৈকতে। সামনে নীল ভারত মহাসাগর। দূরে দূরে কালো পাহাড়। সূর্য অস্ত যাওয়ার পরও বেশ কিছুক্ষণ আকাশ জুড়ে ছড়িয়ে থাকে রঙের আঁচড়।
সুইজারল্যান্ড অনেকের মতো আমারও স্বপ্নের দেশ। ছোটবেলায় প্রথম যখন বিভিন্ন দেশের নাম পড়তে শিখি, তখন কেন যেন নিজের দেশের নামের পর সুইজারল্যান্ড নামটাই আমাকে বেশি আকৃষ্ট করতো। দেশটি নিয়ে মনে
ফাং নাগা নামের ছোট্ট ভিন্ন একটা দ্বীপ। দ্বীপটি থাইল্যান্ডের পর্যটন শহর ফুকেট থেকে প্রায় দুই ঘণ্টার দূরত্বে। সরাসরি ফুকেট থেকে নৌকায় কিংবা গাড়িতে করে পাতং জাহাজ ঘাট এবং সেখান থেকে
স্বর্গীয় সৌন্দর্যের লীলাভূমি মালদ্বীপ প্রজাতন্ত্র ভারত মহাসাগরের একটি দ্বীপ রাষ্ট্র এবং পৃথিবীর সবচেয়ে নিচু দেশ। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে সর্বোচ্চ উচ্চতা মাত্র দুই দশমিক তিন মিটার এবং গড় উচ্চতা মাত্র এক দশমিক
দ্বীপটির মূল আকর্ষণ এর অনন্য ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্যশৈলীর বাড়িঘর আর ব্রেথটেকিং ক্যালডেরা। এখানকার বাড়িঘরগুলো প্রকৃতপক্ষে পোসকাফো (গুহাঘর) ধরণের, বিভিন্ন প্রাকৃতিক দূর্যোগ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্যই এই ধরণের গুহাঘর নির্মাণ করে এখানকার
পৃথিবীর অন্যতম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত দেশ ভারত মহাসাগরের দ্বীপ রাষ্ট্র মালদ্বীপ। প্রকৃতি এখানে এমনভাবে সেজেছে যে মানুষ মুগ্ধ না হয়ে পারে না! তাই তো পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশের মানুষও কর্মব্যস্ত
রাস্তার দু’ধারে পেঁজা তুলোর মত ছড়িয়ে আছে বরফ। বাড়ির ছাদে, দোকানের ছাদে পাতা রয়েছে বরফের চাদর। বেলচা, কুড়াল হাতে চলছে বরফ সাফাইয়ের কাজ। সারি সারি পাইনের জঙ্গল জুড়ে বিছানো তুষার-বিছানা। ছোট ছোট বরফের
সৈকতে বেড়ানোর পাশপাশি আছে নানা মজার আয়োজনসৈকতে সাদা নরম বালু। সামনে বিস্তৃত নীল সমুদ্র। তাতে রংবেরঙের ছোট ছোট নৌকা। পেছনে সবুজের চাদর বিছানো পাহাড়। বেড়ানোর জায়গা যদি এমন হয়, তাহলে
সুইডেনের মাটিতে পা দিয়ে মনে হল এই দু’দিন গরম জামাকাপড়ের বুঝি বা আর প্রয়োজন পড়বে না। কলকাতার তীব্র দাবদাহ থেকে এসে কনকনে ঠান্ডায় বেশ মজা পেয়ে গেছি, অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি। স্টকহোমে
পুলক জাগে বৈকি। শ্যামদেশের সৌন্দর্য, রসনা আর নারী উদ্বেল করে। রাজধানী ব্যাংককও মোহাবিষ্ট করে পর্যটকদের। এই জাদুর শহরে আছে মৌতাত বোনা নানা আয়োজন। শহর থেকে সওদা কিনে বেশ কয়েকজন প্রবীণ