সুইজারল্যান্ড অনেকের মতো আমারও স্বপ্নের দেশ। ছোটবেলায় প্রথম যখন বিভিন্ন দেশের নাম পড়তে শিখি, তখন কেন যেন নিজের দেশের নামের পর সুইজারল্যান্ড নামটাই আমাকে বেশি আকৃষ্ট করতো। দেশটি নিয়ে মনে
এই বালুর ঢিপির আড়ালেই তাদের প্রথম একে অন্যকে জড়িয়ে ধরা, চুমু খাওয়া। দুজনের কাছে জীবনের প্রথম মধুর, প্রগাঢ় অভিজ্ঞতা। সারাজীবন মনে রাখার মতো মধুর ঘটনা। জীবনের প্রথম চুমু সবার মনে
সুইডেনের মাটিতে পা দিয়ে মনে হল এই দু’দিন গরম জামাকাপড়ের বুঝি বা আর প্রয়োজন পড়বে না। কলকাতার তীব্র দাবদাহ থেকে এসে কনকনে ঠান্ডায় বেশ মজা পেয়ে গেছি, অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি। স্টকহোমে
বেড়াতে কে না ভালবাসে! আমরাও তার ব্যতিক্রম নই। কিন্তু বেড়াতে যাব বললেই তো হবে না— তার তো একটা প্রস্তুতিপর্ব আছে, আছে নানারকম ব্যবস্থাপনা। আর এসব ব্যাপারে আমরা খুবই কুঁড়ে। নিউজ়িল্যান্ডের
আমার বন্ধুদের মধ্যে অনেকেই ইটালি গিয়েছিল। তবে যে প্রথম গিয়েছিল সে হচ্ছে ওয়াহিদ সিনহা। পাতলা ছিপছিপে, মুখে সবসময় হাসি, ভাল ফুটবল খেলতো। ক্লাসে পরীক্ষায় অঙ্কে শূন্য পেতো অথচ ইতিহাসে একশয়
বিকেল হলেই এক মায়াবী আলো ছড়িয়ে পড়ে সোনালি বালুর সৈকতে। সামনে নীল ভারত মহাসাগর। দূরে দূরে কালো পাহাড়। সূর্য অস্ত যাওয়ার পরও বেশ কিছুক্ষণ আকাশ জুড়ে ছড়িয়ে থাকে রঙের আঁচড়।
তুষারের চাদরে জড়ানো পর্বত, উপত্যকা, খরস্রোতা পাহাড়ি নদী, বাহারি ফুলের বাগান, সবুজ মাঠ আর উইলো বনের সৌন্দর্যে মিলে মিশে একাকার ভূ-স্বর্গ কাশ্মীর। এখানকার বৈচিত্র্যময় প্রকৃতির নানান রূপসজ্জায় তাই কাশ্মীরকে বলা
দেখতে দেখতে কর্মসূত্রে এক বছর কাটিয়ে ফেললাম জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্ট শহরে। মাইন নদীর ধারে সবুজে ভরা সুন্দর শহর ফ্রাঙ্কফুর্ট। পুরনো ইউরোপীয় ধাঁচের বাড়ি আর নতুন আকাশচুম্বী বহুতলের সহাবস্থান এখানে। মাইন নদীতট,
শহর ছেড়ে প্রায় ৮০০০ কিলোমিটার দূরে পাড়ি দেওয়ার কথা যখন ভাবলাম, তখন প্রথমেই মনে এল দেশটার ইতিহাস আর অনাবিল প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কথা! হ্যাঁ, স্বাধীনতা লাভের জন্য যে দেশটাকে এত দীর্ঘ
যতই বিশ্বকাপে হারুক ব্রাজ়িল, ফুটবল মানেই যে ব্রাজ়িল, ফুটবলের শিল্প মানেই যে সে দেশ, তা দেখে এলাম কিছুদিন আগে রিও-তে গিয়ে। বিকেলের রিও-র কোপাকাবানা বেলাভূমি দেখলে মনে হবে, এ বুঝি ফুটবল, ভলিবলের অনুশীলনের মাঠ। সমুদ্রের