আমরা ‘লুভ্যর’ মিউজিয়াম দেখে গাড়িতে উঠলাম। আমার ‘লুভ্যর’ এর ঘোর কাটছিলো না। ওখান থেকে বের হতে হতে ভাবছিলাম আবার বেঁচে থাকলে প্যারিস আসবো, শুধুমাত্র এই আর্ট মিউজিয়ামের জন্য। প্যারিসে আরো
বিকেল হলেই এক মায়াবী আলো ছড়িয়ে পড়ে সোনালি বালুর সৈকতে। সামনে নীল ভারত মহাসাগর। দূরে দূরে কালো পাহাড়। সূর্য অস্ত যাওয়ার পরও বেশ কিছুক্ষণ আকাশ জুড়ে ছড়িয়ে থাকে রঙের আঁচড়।
সুইডেন-এর মাটিতে পা দিয়ে মনে হ’ল এই দু’দিন গরম জামাকাপড়ের বুঝি বা আর প্রয়োজন পড়বে না। কলকাতার তীব্র দাবদাহ থেকে এসে কনকনে ঠান্ডায় বেশ মজা পেয়ে গেছি, অভ্যস্ত হ’য়ে পড়েছি। স্টকহোমে
‘ভুটান যাবা? খালি বলে দেখ এবার, জ্যান্ত পুঁতে ফেলব’, ফোনে ফাহমিদার হুঙ্কার। জ্যান্ত মরার ভয়ে, নাকি খুব দূরে কোথাও ঘুরতে যেতে ইচ্ছা করছিল ঠাহর করে বলতে পারছি না শুধু ঈদের
১৯৪৫ সাল! ‘অলডার্নি’ ইংলিশ চ্যানেলের একটি শান্ত ব্রিটিশ দ্বীপ যা অসামান্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য পরিচিত। তবে একসময় ব্রিটিশ মাটিতে এটি একমাত্র নাৎসি কনসেনট্রেশন ক্যাম্প হিসেবে পরিচিত ছিল। অনেকের মতে এই
দেখতে দেখতে কর্মসূত্রে এক বছর কাটিয়ে ফেললাম জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্ট শহরে। মাইন নদীর ধারে সবুজে ভরা সুন্দর শহর ফ্রাঙ্কফুর্ট। পুরনো ইউরোপীয় ধাঁচের বাড়ি আর নতুন আকাশচুম্বী বহুতলের সহাবস্থান এখানে। মাইন নদীতট,
হংকংয়ে চাকরির সুবাদে অনেকবার আমার চীন যেতে হয়েছে। প্রথমবার যখন চীন গেলাম, তখন খাবার খেতে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে। কারণ, ভাষাগত সমস্যা। চায়নিজরা ইংরেজি বোঝেই না। হোটেলের বাইরে অ্যাকোয়ারিয়ামে অনেক
থাইল্যান্ডের কোহ সামুই দ্বীপ আমাদের কাছে ততটা পরিচিত নয়, যতটা ফুকেট কিংবা পাতায়া। তবে সৌন্দর্যে সবাইকে হার মানাবে গালফ অব থাইল্যান্ডের দ্বীপটি। মন্দিরে আসার পথে কোহ সামুই বিমানবন্দর দেখে এসেছি।
শিকাগোর লিটল ইটালি থেকে হেঁটে ওয়েস্টার্ন ফরেস্ট পার্ক ট্রেন স্টেশন যেতে লাগে মিনিট দশেক। বøু লাইন ট্রেনে উঠে পড়ি। জ্যাকসন স্টেশনে নেমে হেটে চলে যাই ডাউনটাউন শিকাগোর দিকে। তাপমাত্রা ছ’ডিগ্রি
রাস্তার দু’ধারে পেঁজা তুলোর মত ছড়িয়ে আছে বরফ। বাড়ির ছাদে, দোকানের ছাদে পাতা রয়েছে বরফের চাদর। বেলচা, কুড়াল হাতে চলছে বরফ সাফাইয়ের কাজ। সারি সারি পাইনের জঙ্গল জুড়ে বিছানো তুষার-বিছানা। ছোট ছোট বরফের