নৈসর্গিক প্রকৃতি, স্বতন্ত্র সভ্যতা-সংস্কৃতি এবং জীববৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ মালয়েশিয়া দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অন্যতম সেরা গন্তব্য। দক্ষিণ চীন সাগর বিধৌত দেশটির সীমানা বহু যত্নে আগলে রেখেছে ঘন সবুজ অরণ্যে ঢাকা সুউচ্চ পর্বতমালা। উপকূলবর্তী
শিকাগোর লিটল ইটালি থেকে হেঁটে ওয়েস্টার্ন ফরেস্ট পার্ক ট্রেন স্টেশন যেতে লাগে মিনিট দশেক। বøু লাইন ট্রেনে উঠে পড়ি। জ্যাকসন স্টেশনে নেমে হেটে চলে যাই ডাউনটাউন শিকাগোর দিকে। তাপমাত্রা ছ’ডিগ্রি
প্রিয় পাঠক পাঠিকা, না দেখলে আপনারা কখনো বিশ্বাস করবেন না। পৃথিবীর বুকে যেনো এক টুকরো স্বর্গ। এমনিতেই বালিকে বলা হয় পৃথিবীর শেষ স্বর্গের বাগান। তার প্রমাণ হল স্বচক্ষে নুসা পেনিডা
জঙ্গলে বাস, ক্যামপিং, কটেজ বা শহর থেকে দূরে প্রকৃতির মাঝে কিছুদিন/কিছু সময় কাটানোর কি ফায়দা !!! “তোমার যখন কোনো ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস না থাকে তখন তুমি বেশি করে জীবনের অনেক ছোট
বিকেল হলেই এক মায়াবী আলো ছড়িয়ে পড়ে সোনালি বালুর সৈকতে। সামনে নীল ভারত মহাসাগর। দূরে দূরে কালো পাহাড়। সূর্য অস্ত যাওয়ার পরও বেশ কিছুক্ষণ আকাশ জুড়ে ছড়িয়ে থাকে রঙের আঁচড়।
দ্বীপটির মূল আকর্ষণ এর অনন্য ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্যশৈলীর বাড়িঘর আর ব্রেথটেকিং ক্যালডেরা। এখানকার বাড়িঘরগুলো প্রকৃতপক্ষে পোসকাফো (গুহাঘর) ধরণের, বিভিন্ন প্রাকৃতিক দূর্যোগ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্যই এই ধরণের গুহাঘর নির্মাণ করে এখানকার
ছোটবেলা থেকেই ঠাম্মার কাছে গল্প শোনা আমার ছিল সব থেকে প্রিয় শখ। কত সব জায়গা ঘুরে আশা যেত সেই গল্প গুলোর মধ্যে দিয়ে! তাই হয়তো মা আমায় আদর করে পাখি
অলিভিয়ার সাথে এত অল্প সময়ে অনেক আন্তরিকতা হয়ে গেলো । আমি আমতা আমতা করে অলিভিয়াকে জিজ্ঞাস করলাম, তোমার হাসবেন্ড কোথায় ? তোমার কোন ছেলেমেয়ে আছে । আমার প্রশ্নের জবাবে অলিভিয়া
ঘুরে আসুন মায়ার শহর লিসবন থেকে। পর্তুগালের নাম শুনলে মনে পড়ে, তাদের গৌরবান্বিত অতীতের কথা। পর্তুগিজরা একটা সময় অর্ধেকের বেশি পৃথিবী শাসন করেছে। এশিয়া থেকে আফ্রিকা এবং সুদূর আমেরিকা পর্যন্ত
প্রাকৃতিক নৈসর্গিক সৌন্দর্যে ভরপুর বিশাল এক দেশ রাশিয়া। অনন্য বৈচিত্র্যময় প্রকৃতির অপরূপ রূপের আঁধার ও লীলাভূমি হলো উত্তর রাশিয়া। দিগন্তের এক প্রান্ত হতে অন্য প্রান্তে ঘুরে বেড়িয়ে শেষ করা যায়