উত্তর আমেরিকার দেশ কানাডা। বিশ্বের লাখ লাখ মানুষের জনপ্রিয় এক গন্তব্যও এই দেশ।প্রত্যেক বছর লাখ লাখ মানুষ এই দেশটিতে পাড়ি জমান। দেশটির ৯৫ ভাগের বেশি মানুষ অভিবাসী আর বাকি ৪
আমেরিকা। বিশ্বের লাখ লাখ মানুষের কাছে এক স্বপ্নের দেশের নাম। বিশ্বের শক্তিশালী অর্থনীতি আর চাকচিক্যময় জীবনের জন্য অনেকের আকাঙ্ক্ষিত এক গন্তব্যও দেশটি। প্রত্যেক বছর বিশ্বের নানা প্রান্তের লাখ লাখ মানুষ
বর্তমান বিশ্বের উন্নততর প্রযুক্তি সম্পন্ন একটি রাষ্ট্র সাউথ কোরিয়া। দিন দিন দেশটি ছাড়িয়ে যাচ্ছে নিজেকে। প্রতিটি ক্ষেত্রে তাদের রয়েছে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের প্রযুক্তির ছোয়া। সব কাজই অনলাইনে সম্পন্ন করতে হয়।
ব্রিটেনের স্টুডেন্ট ভিসা দুই ধরণের। ৬ মাসের কম এবং ৬ মাসের বেশি অর্থাৎ প্রার্থী যদি কোন ডিগ্রী বা কলেজ কোর্স করতে যায় । যার জন্য ৬ মাসের বেশি সময় লাগবে।
দক্ষিণ এশিয়ায় অর্থনৈতিকভাবে সবচেয়ে সমৃদ্ধশালী ও ব্যবসাবান্ধব দেশ মালয়েশিয়া এখন তাবৎ বিশ্বের কাছে উন্নয়নের রোল মডেল। টেকসই অর্থনীতিতে উদার বাণিজ্যের সুযোগ থাকায় সারা বিশ্বের ব্যবসায়ীদের কাছেই মুসলিম প্রধান এই দেশটি
নিশ্চয়ই ‘সেনজেন’ শব্দটি শুনেছেন। সেনজেন বলতে আমরা ইউরোপ মহাদেশের ৫০টি দেশের মধ্যে ২৬টি দেশকে বুঝি। ২৬টি দেশই স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র। তাদের নিজস্ব পৃথক পৃথক ভাষা, মুদ্রা ও রাজধানী আছে।
আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালি বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় স্থানগুলোর মধ্যে একটি। ইতালির উচ্চ শিক্ষা ব্যবস্থা, বিভিন্ন খাতে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বাড়ানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ইতালিতে ৯০টি নিবন্ধিত উচ্চ
দক্ষিণ কোরিয়া বিশ্বের অন্যতম অর্থনৈতিক শক্তি। কোরিয়া উপদ্বীপের এই দেশটি দিন দিন ছাড়িয়ে যাচ্ছে নিজেকে। অর্থনৈতিক সুপার পাওয়ার বলতে যেসব উপকরণকে বোঝায়, তার সবগুলোই মজুদ আছে দেশটিতে। এমন একটি দেশে
যারা উচ্চশিক্ষার জন্য ইউরোপের সেনজেন ভুক্ত দেশে ভিসার জন্য অাবেদন করবেন তাদের জন্য কিছু পরামর্শ । প্রথমে আপনাকে জানতে হবে ইউরোপের সেনেজেন ভুক্ত কোন দেশে ভিসার দেওয়ার হার কেমন? সুতরাং
নির্দিষ্ট সময়ের জন্য চাকুরী বা পড়াশোনা করতে এদেশের পেশাজীবী ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে যুক্তরাজ্যে যাওয়ার ঝোঁক বেশ লক্ষ্যণীয়। যুক্তরাজ্যে ইমিগ্রেশনের ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি বেশ কিছু শর্ত পূরণ করতে হয়। যুক্তরাজ্যের ইমিগ্রেশনের শর্তাবলী