আমেরিকা বিশ্বের অধিকাংশ অর্থনৈতিক ও প্রশাসনিক শক্তির উৎস। দেশটি পৃথিবীর অন্যতম সুন্দর এবং শক্তিশালী দেশ। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকেই মানুষ আমেরিকা যাওয়ার স্বপ্ন দেখে। আমেরিকান ট্যুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে
বর্তমান বিশ্বের উন্নততর প্রযুক্তি সম্পন্ন একটি রাষ্ট্র সাউথ কোরিয়া। দিন দিন দেশটি ছাড়িয়ে যাচ্ছে নিজেকে। প্রতিটি ক্ষেত্রে তাদের রয়েছে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের প্রযুক্তির ছোয়া। সব কাজই অনলাইনে সম্পন্ন করতে হয়।
যদিও হাঙ্গেরি আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অ্যামেরিকা কিংবা কানাডার মতো জনপ্রিয় স্থান নয়, কিন্তু উচ্চশিক্ষার জন্য যা যা থাকা প্রয়োজন সবই রয়েছে এখানে। হাঙ্গেরির উচ্চ শিক্ষা ব্যবস্থা, বিভিন্ন খাতে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা
অভিবাসনপ্রত্যাশীদের কাছে অস্ট্রেলিয়া সব সময়ই পছন্দের শীর্ষে ছিল। সম্প্রতি কয়েকটি আন্তর্জাতিক জরিপে দেখা গেছে, গোটা বিশ্বের মানুষদের কাছে বসবাস ও কাজের জন্য অস্ট্রেলিয়ার শহরগুলো সবচেয়ে বেশি প্রিয়। পছন্দের শীর্ষে থাকার
বিশ্বে যে কয়টি শান্তিপূর্ণ দেশ রয়েছে সেগুলোর মধ্যে ডেনমার্ক অন্যতম। উন্নতমানের শিক্ষাব্যবস্থা, পড়াশোনার পাশাপাশি কাজ করার সুযোগ, শিক্ষাজীবন শেষে সহজেই পছন্দনীয় পেশায় যোগদান ও নাগরিক সুবিধার কারণে পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি
অন্য যেকোন দেশের নাগরিককে যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাস করা ও কাজ করার অনুমতি প্রদান করা হয় ইমিগ্রান্ট ভিসার মাধ্যমে। শুধুমাত্র ডাইভার্সিটি ভিসা ব্যতীত সকল ইমিগ্রান্ট ভিসার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগের
বাংলাদেশ থেকে ভারতের ভিসা পেতে বেশ ঝক্কি-ঝামেলা পোহাতে হয়। এখন থেকে খুব সহজেই মিলবে এই ভিসা। মাত্র ১ দিনেই পাওয়া যাবে ভারত ভ্রমণের ভিসা। এক দিনে ভিসা পাওয়ার সুবিধা কেবলমাত্র
অস্ট্রেলিয়ার ভিজিট ভিসা আপনাকে ১২ মাসের জন্য দেশটিতে যাওয়ার অনুমতি দেয়। এই ভিসাটি পরিবার এবং বন্ধুদের সাথে দেখা করতে, ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে বা ক্রুজে যাওয়ার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। অস্ট্রেলিয়ার
সারা পৃথিবী থেকে প্রতিবছর বহু শিক্ষার্থী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পড়তে যান।বাংলাদেশেও কোন শিক্ষার্থী যখন বাইরে কোন দেশে পড়তে যাবার কথা চিন্তা করে তাদের প্রথম পছন্দ থাকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। আপনি যদি আমেরিকাতে
আমাদের এই অঞ্চলের (বাংলাদেশ-ভারত) অনেকেই উচ্চশিক্ষা বা কাজের জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পাড়ি জমান। সেসব দেশ অধিকাংশ সময় আমাদের চেয়ে উন্নত হয়। কৃতিত্বের সাথে প্রবাস জীবন কাটানোর পর অনেকেই ফিরে