সম্প্রতি ইতালির স্বরাষ্ট্র ও পরিবহন মন্ত্রীরা বিভিন্ন গণমাধ্যমে বিষয়টি সম্পর্কে কথা বলেন। ২০২২ সালের জন্য এই ফ্লুসি বা স্পন্সরশিপ ভিসা চালু হবে কৃষি, নির্মাণ, ভারি পরিবহন, হোটেল, পর্যটন ও উৎপাদনশীলখাতে।
কেবলমাত্র বিমানবন্দরের মাধ্যমে বৈধভাবে মালয়েশিয়া প্রবেশ করা যায়। মালয়েশিয়া সরকার প্রধানত দু’ধরনের ভিসা দেয়: রেফারেন্স ছাড়া ভিসা (Visa Without Reference, VWTR): বিভিন্ন দেশে মালয়েশীয় মিশন থেকে এ ধরনের ভিসা ইস্যু করা
বিশ্বে যে কয়টি শান্তিপূর্ণ দেশ রয়েছে সেগুলোর মধ্যে ডেনমার্ক অন্যতম। উন্নতমানের শিক্ষাব্যবস্থা, পড়াশোনার পাশাপাশি কাজ করার সুযোগ, শিক্ষাজীবন শেষে সহজেই পছন্দনীয় পেশায় যোগদান ও নাগরিক সুবিধার কারণে পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি
ফিনল্যান্ডে প্রতিবছর আফ্রিকা এবং এশিয়ার বিভিন্ন দেশ থেকে প্রচুর শিক্ষার্থী ব্যাচেলর, মাস্টার্স অথবা পি এইচ ডি করার উদ্দেশ্যে এসে থাকে। তবে তাদের বেশির ভাগই ব্যাচেলর প্রোগ্রামে পড়তে যায়। কোন টিউশন
স্থায়ীভাবে বসবাস ও নাগরিকত্বের জন্য কানাডা সব সময়ই অভিবাসীদের পছন্দের তালিকার শীর্ষের দিকে থাকে। বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন পাওয়া দিন দিন কঠিন হতে থাকায় কানাডার দিকে ঝুঁকে পড়ছেন অনেকেই। এই
কোভিড-১৯ মহামারীর ধ্বংসযজ্ঞদের ফলে লক্ষ লক্ষ মানুষের প্রাণহানী, মহামারী, অর্থনৈতিক মন্দা ইত্যাদি সত্ত্বেও পৃথিবীর ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে আজও অনেক লোভনীয় এবং স্বপ্নের দেশ। সব পেশার মানুষ এবং সবদেশের মানুষেরই
বেড়ানো কিংবা আত্নীয়-স্বজন বা বন্ধু-বান্ধবের সাথে দেখা করতে অস্ট্রেলিয়া যেতে ভিজিটর ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। আবার কাজ বা চাকরি ছাড়া অন্য কোন উদ্দেশ্যে তিন মাসের কম সময়ের জন্য অস্ট্রেলিয়া
অস্ট্রেলিয়াতে অভিবাসনের ক্ষেত্রে পেশাগত দক্ষতার ভিত্তিতে সারা পৃথিবী থেকে যোগ্যতাসম্পন্ন মানুষদেরকে স্থায়ী বাসিন্দা হওয়ার সুযোগ দেয়া হয়। এই স্থায়ী বাসিন্দারাই পরবর্তীতে ক্রমান্বয়ে অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকে পরিণত হন। বাংলাদেশের অসংখ্য উদ্যমী তরুণ-তরুণী অস্ট্রেলিয়ায় মাইগ্রেশনের
যুক্তরাষ্ট্র আজও সারা পৃথিবীর সুযোগ সন্ধানী, ভ্রমণ-বিলাসী, শিক্ষানুরাগী শিক্ষার্থী তথা সর্বস্তরের মানুষের জন্য একটি লোভনীয় স্থান। সবাই চায় স্বদেশে সকল সম্ভাবনা ও আত্ম-তৃপ্তির পর যুক্তরাষ্ট্রে এসে সম্ভাবনা খুঁজতে। এরই ধারাবাহিকতায়
স্থায়ীভাবে বসবাস ও নাগরিকত্বের জন্য কানাডা সব সময়ই অভিবাসীদের পছন্দের তালিকার শীর্ষের দিকে থাকে। বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন পাওয়া দিন দিন কঠিন হতে থাকায় কানাডার দিকে ঝুঁকে পড়ছেন অনেকেই। এই