বাংলাদেশে নিউজিল্যান্ডের হাই কমিশন না থাকায় ভারতের মুম্বাই অথবা কোলকাতা এ অবস্থিত নিউজিল্যান্ডের ভিসা প্রোসেসিং অফিস যাবতীয় ভিসা সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো দেখাশুনা করে। তাই বাংলাদেশ থেকে যদি কেউ স্টুডেন্ট ভিসার জন্য
ব্রিটেনের স্টুডেন্ট ভিসা দুই ধরণের। ৬ মাসের কম এবং ৬ মাসের বেশি অর্থাৎ প্রার্থী যদি কোন ডিগ্রী বা কলেজ কোর্স করতে যায় । যার জন্য ৬ মাসের বেশি সময় লাগবে।
যেকোন বাংলাদেশী পাসপোর্টধারী জাপানের কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অফার লেটার পেলে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। ভিসার অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম বাংলাদেশে অবস্থিত জাপান দূতাবাসে এবং তাদের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। আবেদন পত্র সঠিক
প্রথমে আপনাকে জানতে হবে ইউরোপের সেনেজেন ভুক্ত কোন দেশে ভিসার দেওয়ার হার কেমন? সুতরাং চলুন জেনে নেই : ১। নেদারল্যান্ড – যারা উচ্চশিক্ষার জন্য ইউরোপ যেতে চান তারা নেদারল্যান্ড কে
মালয়েশিয়ার জীবনমান প্রায় ইউরোপের মতোই। তবে খরচ বাংলাদেশের তুলনায় খুব বেশি বলা যাবে না। বরং নিশ্চিন্ত জীবনের মূল্যমান চিন্তা করলে কমই বলতে হবে। মিশ্র জাতিগোষ্ঠীর দেশ মালয়েশিয়া। এখানে মালয়, চায়নিজ
অস্ট্রেলিয়ায় আন্তর্জাতিক ছাত্রদের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বড় বড় বিশ্ব-মানের ব্যবহারিক বৃত্তিমূলক কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় এবং অসামান্য ইংরেজি ভাষার স্কুল রয়েছে। সুতরাং, অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা নেওয়া প্রয়োজন হবে। যা যাচ্ছে ছাত্রদের জন্য দীর্ঘ
পর্তুগাল অভিবাসী বান্ধব দেশ। এই বিষয়টি পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে এবং সেই কথা শোনার সাথে সাথে আমাদের মাথায় যে জিনিসটা আছে পর্তুগালে গেলে সহজেই রেসিডেন্ট কার্ড পাওয়া যায় এবং ইউরোপে
আমরা ২০১৫ সাল থেকে অত্যন্ত দক্ষতার সাথে শুধুমাত্র জাপান ও সাউথ কোরিয়া নিয়ে কাজ করছি।যাদের ৩ থেকে ৪ টি দেশ ভ্রমন করা আছে,তারা খুব সহজে জাপান এবং সাউথ কোরিয়ার ভিসা
বিভিন্ন পেশা এবং ক্যাটাগরিতে নিউজিল্যান্ড ইমিগ্রেশন দিয়ে থাকে। আসলে নিউজিল্যান্ডে দক্ষ লেকের চাহিদা এবং সুযোগ প্রচুর। আপনি যদি দক্ষ মাইগ্রান্ট হিসেবে বিবেচিত হন তাহলে ইমিগ্রেশন পাওয়া মাত্র সময়ের ব্যাপার। জেনে
শিক্ষা খাত মালয়েশিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত হয়ে উঠেছে এখন। মনসম্মত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিবেচনায় এ অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ এখন মালয়েশিয়া। উচ্চশিক্ষায় বিভিন্ন কোর্সের পাশাপাশি বিভিন্ন পেশাগত ও বিশেষায়িত কোর্সের সুযোগ