ব্রিটেনের স্টুডেন্ট ভিসা দুই ধরণের। ৬ মাসের কম এবং ৬ মাসের বেশি অর্থাৎ প্রার্থী যদি কোন ডিগ্রী বা কলেজ কোর্স করতে যায় । যার জন্য ৬ মাসের বেশি সময় লাগবে।
আর্ন্তজাতিক মানসম্পন্ন শিক্ষা ব্যবস্থা, শিক্ষাজীবন শেষে সহজেই পছন্দনীয় পেশায় যোগদান ও নাগরিক সুবিধার কারণে পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি দেশের শিক্ষার্থীদের পড়ার জন্য প্রথম পছন্দ কানাডা। আপনিও যদি তাদের মতো পড়ার জন্য
উচ্চশিক্ষা গ্রহণের দিক থেকে অস্ট্রেলিয়া বর্তমানে বিশ্বের তৃতীয় জনপ্রিয়তম দেশ। এক পরিসংখ্যান অনুযায়ী প্রায় আট লাখ আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী রয়েছেন দেশটিতে। তবে অন্য সব পেশার মানুষের মতোই শিক্ষার্থীদের ওপর প্রভাব পড়েছে
যেকোন বাংলাদেশী পাসপোর্টধারী জাপানের কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অফার লেটার পেলে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। ভিসার অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম বাংলাদেশে অবস্থিত জাপান দূতাবাসে এবং তাদের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। আবেদন পত্র সঠিক
বাংলাদেশে নিউজিল্যান্ডের হাই কমিশন না থাকায় ভারতের মুম্বাই অথবা কোলকাতা এ অবস্থিত নিউজিল্যান্ডের ভিসা প্রোসেসিং অফিস যাবতীয় ভিসা সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো দেখাশুনা করে। তাই বাংলাদেশ থেকে যদি কেউ স্টুডেন্ট ভিসার জন্য
যারা উচ্চশিক্ষার জন্য ইউরোপের সেনজেন ভুক্ত দেশে ভিসার জন্য অাবেদন করবেন তাদের জন্য কিছু পরামর্শ । প্রথমে আপনাকে জানতে হবে ইউরোপের সেনেজেন ভুক্ত কোন দেশে ভিসার দেওয়ার হার কেমন? সুতরাং
ফিনল্যান্ডে প্রতিবছর আফ্রিকা এবং এশিয়ার বিভিন্ন দেশ থেকে প্রচুর শিক্ষার্থী ব্যাচেলর, মাস্টার্স অথবা পি এইচ ডি করার উদ্দেশ্যে এসে থাকে। তবে তাদের বেশির ভাগই ব্যাচেলর প্রোগ্রামে পড়তে যায়। কোন টিউশন
আমাদের দেশ থেকে প্রতিবছর প্রায় অনেক শিক্ষার্থী দেশের বাইরে পড়াশোনার জন্য যায়। দেশের বাইরে গিয়ে পড়াশোনা করার জন্য স্টুডেন্ট ভিসার জন্য এপ্লাই করা লাগে। আপনি যদি পড়াশোনার জন্য দেশের বাইরে
বিশ্বে যে কয়টি শান্তিপূর্ণ দেশ রয়েছে সেগুলোর মধ্যে ডেনমার্ক অন্যতম। উন্নতমানের শিক্ষাব্যবস্থা, পড়াশোনার পাশাপাশি কাজ করার সুযোগ, শিক্ষাজীবন শেষে সহজেই পছন্দনীয় পেশায় যোগদান ও নাগরিক সুবিধার কারণে পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি
খরচ কম হওয়ার কারনে এবং আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষার কারনে ইদানিং বাংলাদেশ থেকে অনেক ছাত্র-ছাত্রী চায়নায় পড়তে যাচ্ছে। বিশেষ করে মেডিকেল কলেজ এবং ইউনিভার্সিটিতে ভর্তির জন্য যে সমস্ত কাগজপত্র প্রয়োজনঃ ১.