আত্নীয়, বন্ধু-বান্ধব বা পরিবারের সদস্যদের সাথে দেখা করা কিংবা ইতালি ঘুরে দেখতে যেকোন পাসপোর্টধারী ভ্রমণ ভিসার আবেদন করতে পারেন। এক্ষেত্রে সেনজেন ভিসার আবেদন করতে হবে। এধরনের ভিসা আবেদন নিষ্পত্তিতে অন্তত
মালয়েশিয়া সরকার প্রধানত দু’ধরনের ভিসা দেয়: রেফারেন্স ছাড়া ভিসা (Visa Without Reference, VWTR): বিভিন্ন দেশে মালয়েশীয় মিশন থেকে এ ধরনের ভিসা ইস্যু করা হয়। রেফারেন্স সহকারে দেয়া ভিসা (Visa with reference, VWR):
আমরা অনেকেই না জেনে এবং না বুঝে ইংল্যান্ডের ভিজিট ভিসার জন্য আবেদন করি। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তথ্যগত ভুল কিংবা সঠিকভাবে আবেদন না করার ফলে আমাদের ভিসা আবেদন প্রত্যাক্ষ্যাত হয়। তাহলে
ভূমধ্যসাগরের বুকে ছোট্ট একটি দ্বীপ। অনেকটা গীটার আকৃতির ছোট দ্বীপটা শুধু দ্বীপই নয়। একটা দেশও। নাম তার সাইপ্রাস। সাইপ্রাস নামের একটা দ্বীপ বা দেশ আছে তা অনেক বাংলাদেশীর কাছেই অজানা।
জাপানের ভিসা পাওয়ার জন্য সময় অনুযায়ী অফিস থেকে ভিসা আবেদন ফর্ম সংগ্রহ করতে হয়। আবেদন ফর্মটি ওয়েব সাইট থেকেও ডাউনলোড করা যায়। ভিসা আবেদনের নিয়ম: ভিসা আবেদনকারীকে আবেদন ফর্মটি যথাযথভাবে
ফিনল্যান্ডের অর্থনীতি যেমন সমৃদ্ধ তেমনই এর জীবনযাপন ব্যবস্থাও উন্নত। পাশাপাশি এখানে শিক্ষার সুযোগ-সুবিধাও আধুনিক ও উন্নতমানের। বাংলাদেশে ফিনল্যান্ডের কোন দূতাবাস না থাকায় বাংলাদেশী নাগরিকদের ফিনল্যান্ড যেতে হলে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লীতে
বাংলাদেশ থেকে প্রচুর মানুষ চায়না যাচ্ছেন টুরিস্ট অথবা বিজনেস ভিসা নিয়ে। বাংলাদেশ থেকে চায়না টুরিস্ট ভিসা করতে হলে আপনি যদি কোন ট্রাভেল এজেন্টের সাহায্য নিয়ে করেন তাহলে খুব সহজেই আপনি
সেনজেন ভিসা পাওয়া কষ্টসাধ্য হলেও সুবিধাও কম নয়। ইউরোপ ভ্রমণের ইচ্ছা অনেকেরই আছে। কিন্তু সেনজেন ভিসা পাওয়া কষ্টসাধ্য কিছুটা জটিল প্রক্রিয় বলেই ভিসার আবেদন করতে অনেকে গড়িমসি করে থাকেন। তবে
নিশ্চয়ই ‘সেনজেন’ শব্দটি শুনেছেন। সেনজেন বলতে আমরা ইউরোপ মহাদেশের ৫০টি দেশের মধ্যে ২৬টি দেশকে বুঝি। ২৬টি দেশই স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র। তাদের নিজস্ব পৃথক পৃথক ভাষা, মুদ্রা ও রাজধানী আছে।
দর্শনার্থীদের মিসর ভ্রমণে উৎসাহ দিতেই ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। সব পর্যটন গন্তব্যের জন্য ভিসা ফি স্থগিত করা হয়েছে। এ বছরের অক্টোবর পর্যন্ত এই সুবিধা পাওয়া যাবে। এটি ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য