আপনি অনলাইন থেকে ইউরোপ ভিসা আবেদন করতে পারবেন। সেজন্য আপনাকে প্রথমে দেশ সিলেক্ট করতে হবে যে দেশে আপনি যেতে চান। তারপর আপনাকে ভিসা ফি দিয়ে প্রয়োজনীয় নথিপত্রের মাধ্যমে ইউরোপ ভিসা
বেলজিয়াম পশ্চিম ইউরোপের ছোট একটি দেশ। ইউরোপের বড় বড় সব প্রতিষ্ঠানের সদর দপ্তর বেলজিয়ামে অবস্থিত। যেমন ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, ইউরোপিয়ান পার্লামেন্ট ও ন্যাটো ইত্যাদি। বেলজিয়াম ইউরোপের কেন্দ্রস্থল। তাই বেলজিয়ামকে ইউরোপের রাজধানী
ছুটিতে ঘুরতে যেতে কার না ভালো লাগে। ব্যস্ত জীবনের একটু অবসর পেলেই আমরা কোথাও না কোথাও ঘুরতে বের হই। কিন্তু ইচ্ছা থাকলেই তো আর ঘোরে বেড়ানো যায় না। বিশেষ করে
আপনি যদি ভ্রমণ প্রিয় হয়ে থাকেন এবং নতুন অভিজ্ঞতার স্পর্শ নিতে চান তাহলে আপনার জন্য ভিয়েতনাম হতে পারে দুর্দান্ত এক গন্তব্য। সমুদ্র সৈকত থেকে শুরু করে সুস্বাদু খাবার এবং প্রাণবন্ত
বাংলাদেশ থেকে প্রচুর মানুষ চায়না যাচ্ছেন টুরিস্ট অথবা বিজনেস ভিসা নিয়ে। বাংলাদেশ থেকে চায়না টুরিস্ট ভিসা করতে হলে আপনি যদি কোন ট্রাভেল এজেন্টের সাহায্য নিয়ে করেন তাহলে খুব সহজেই আপনি
ব্রিটেন শেনজেন চুক্তিতে স্বাক্ষর করেনি, আপনার পাসপোর্টে শেনজেন ভিসা থাকলেও ইংল্যান্ডের পক্ষে এটি কার্যকর হবে না। একইভাবে, আপনার পাসপোর্টে ইংরেজি ভিসা থাকার কারণে আপনি শেঞ্জেন দেশগুলিতে প্রবেশ করতে পারবেন না।
নাগরিক জীবন থেকে একটুখানি ছুটি দরকার। নিজেকে আলাদা করে সময় দেয়ার সময় বের করতে হয়। দৈনন্দিন কাজের চাপে নাস্তানাবুদ হওয়া মাথাটাকে স্বস্তি দিতেই প্রয়োজন নিরিবিল একটি ভ্রমণ। আপনি হয়তো অনেক
ব্রাজিলের ভিজিট ভিসা আবেদন করবেন যেভাবে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য পরিচিত দেশ ব্রাজিল। এরই মাঝে দেশটি পর্যটকদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। একারণে প্রতিবছর সারাবিশ্ব থেকে লাখ লাখ মানুষ ব্রাজিল ভ্রমনে
বর্তমান বিশ্বের উন্নততর প্রযুক্তি সম্পন্ন একটি রাষ্ট্র সাউথ কোরিয়া। দিন দিন দেশটি ছাড়িয়ে যাচ্ছে নিজেকে। প্রতিটি ক্ষেত্রে তাদের রয়েছে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের প্রযুক্তির ছোয়া। সব কাজই অনলাইনে সম্পন্ন করতে হয়।
বাংলাদেশী নাগরিকত্বসহ যে কোন সাধারণ বেসামরিক নাগরিককে সাধারণ পাসপোর্ট দেওয়া হয়। সংবিধান মতে, দেশের যেকোনো নাগরিক ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য, যেমন- পড়াশোনা, ভ্রমণ, চিকিৎসা, ছুটি বা ব্যবসায়িক ভ্রমণের জন্য এই পাসপোর্ট