রাকিব এবং তার স্ত্রী নাসরিন দু’জনেই পেশায় ডাক্তার। প্রায় দু’বছর আগে ইন্টার্নি শেষ করে তারা দু’জনেই ঢাকার দু’টি হাসপাতালে চাকরি করছে। পাশাপাশি বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সরকারী চাকুরির চেষ্টা করে
পরিকল্পিত মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের অংশ হিসাবে, অস্ট্রেলিয়া প্রতি বছর একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক স্থায়ী ভিসা দেয়। বছরের পর বছর ধরে, এই সংখ্যাটি দেশের সামাজিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক প্রয়োজনীয়তার উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত
ইউরোপে অভিবাসীদের জীবনে করোনা অতিমারির প্রভাব বুঝতে হলে কেবলমাত্র প্রতিদিনকার টেলিভিশনের সংবাদ দেখলেই চলবেনা, চোখ রাখতে হবে সবশেষ পরিসংখ্যানগুলোর দিকেও।শুধুমাত্র সরকারি হিসেবেই চলতি বছরের প্রথম পাঁচ মাসে ১৩ হাজারের বেশি
স্থায়ীভাবে বসবাস ও নাগরিকত্বের জন্য কানাডা সব সময়ই অভিবাসীদের পছন্দের তালিকার শীর্ষের দিকে থাকে। বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন পাওয়া দিন দিন কঠিন হতে থাকায় কানাডার দিকে ঝুঁকে পড়ছেন অনেকেই। এই
আজকে আপনাদের কাছে তুলে ধরা হবে আমেরিকার ইমিগ্র্যান্ট ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।অন্য যেকোন দেশের নাগরিককে যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাস করা ও কাজ করার অনুমতি প্রদান করা হয় ইমিগ্রান্ট ভিসার মাধ্যমে। শুধুমাত্র
আয়ারল্যান্ড গত কয়েক সপ্তাহে প্রায় এক হাজার ২০০ বিদেশিকে নাগরিকত্ব দিয়েছে। সাময়িক অনলাইন নাগরিকত্ব অর্পণ প্রক্রিয়ার অধীনে এই নাগরিকত্ব দেওয়া হয়েছে। জমা হওয়া আবেদনের চাপ কমাতে গত জানুয়ারিতে এই প্রক্রিয়াটি
সাড়া পড়েনি মালয়েশিয়ার প্রিমিয়াম ভিসায়, আবেদন বেড়েছে সেকেন্ড হোমে। মাই সেকেন্ড হোম (এমএমটুএইচ) প্রোগ্রামে সরকার কঠোর শর্ত প্রয়োগ করা সত্ত্বেও আবেদনের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। বুধবার পুত্রযায়ায় দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাইফুদ্দিন নাসুশন
পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ উন্নত জীবনের আশায় পাড়ি জমিয়েছে উন্নত দেশগুলোতে। উত্তর ইউরোপের অন্যতম উন্নত দেশ ডেনমার্ক। প্রাকৃতিক নৈস্বর্গিক সৌন্দর্য্যের পাশাপাশি উন্নত নাগরিক জীবনের জন্য ডেনমার্ক সবার কাছে পরিচিত।
দক্ষিণ কোরিয়া বিশ্বের অন্যতম অর্থনৈতিক শক্তি। কোরিয়া উপদ্বীপের এই দেশটি দিন দিন ছাড়িয়ে যাচ্ছে নিজেকে। অর্থনৈতিক সুপার পাওয়ার বলতে যেসব উপকরণকে বোঝায়, তার সবগুলোই মজুদ আছে দেশটিতে। এমন একটি দেশে
জার্মানিতে ১০ লাখের বেশি দক্ষ শ্রমিকের অভাব রয়েছে৷ এই ঘাটতিপূরণে নতুন অভিবাসন আইন করা হয়, যা ১ মার্চ থেকে কার্যকর হয়েছে৷ চাকরি পেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানদের জার্মানি নিয়ে আসা যাবে৷