নির্দিষ্ট সময়ের জন্য চাকুরী বা পড়াশোনা করতে এদেশের পেশাজীবী ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে যুক্তরাজ্যে যাওয়ার ঝোঁক বেশ লক্ষ্যণীয়। যুক্তরাজ্যে ইমিগ্রেশনের ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি বেশ কিছু শর্ত পূরণ করতে হয়। যুক্তরাজ্যের ইমিগ্রেশনের শর্তাবলী
অর্থ বিত্ত বৈভব আধুনিকতার ছোঁয়ায় অস্ট্রেলিয়ার জীবনমান অনেক উন্নত। এই দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশের অনেকেই স্বপ্ন দেখে। ইমিগ্রেশনের ক্ষেত্রে কয়েকটি ধাপ অতিক্রম করতে হয়। ইমিগ্রেশনের শর্তাবলী অস্ট্রেলিয়ায় ইমিগ্রেশনের ক্ষেত্রে যেসব
ইউরোপে অভিবাসীদের জীবনে করোনা অতিমারির প্রভাব বুঝতে হলে কেবলমাত্র প্রতিদিনকার টেলিভিশনের সংবাদ দেখলেই চলবেনা, চোখ রাখতে হবে সবশেষ পরিসংখ্যানগুলোর দিকেও।শুধুমাত্র সরকারি হিসেবেই চলতি বছরের প্রথম পাঁচ মাসে ১৩ হাজারের বেশি
রাকিব এবং তার স্ত্রী নাসরিন দু’জনেই পেশায় ডাক্তার। প্রায় দু’বছর আগে ইন্টার্নি শেষ করে তারা দু’জনেই ঢাকার দু’টি হাসপাতালে চাকরি করছে। পাশাপাশি বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সরকারী চাকুরির চেষ্টা করে
আজকে আপনাদের কাছে তুলে ধরা হবে আমেরিকার ইমিগ্র্যান্ট ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।অন্য যেকোন দেশের নাগরিককে যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাস করা ও কাজ করার অনুমতি প্রদান করা হয় ইমিগ্রান্ট ভিসার মাধ্যমে। শুধুমাত্র
বিভিন্ন পেশা এবং ক্যাটাগরিতে নিউজিল্যান্ড ইমিগ্রেশন দিয়ে থাকে। আসলে নিউজিল্যান্ডে দক্ষ লেকের চাহিদা এবং সুযোগ প্রচুর। আপনি যদি দক্ষ মাইগ্রান্ট হিসেবে বিবেচিত হন তাহলে ইমিগ্রেশন পাওয়া মাত্র সময়ের ব্যাপার। জেনে
ব্যবসায়িক কাজ বা পর্যটন ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণকারী ব্যক্তিরা এখন দেশটিতে চাকরির জন্য আবেদন করতে পারবেন। চাকরির সাক্ষাৎকারও দিতে পারবেন। ইউএস সিটিজেনশিপ অ্যান্ড ইমিগ্রেশন সার্ভিসেস (ইউএসসিআইএস) এ কথা জানিয়েছে। তবে এ
পর্তুগাল অভিবাসী বান্ধব দেশ। এই বিষয়টি পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে এবং সেই কথা শোনার সাথে সাথে আমাদের মাথায় যে জিনিসটা আছে পর্তুগালে গেলে সহজেই রেসিডেন্ট কার্ড পাওয়া যায় এবং ইউরোপে
কয়েক দশক ধরে চালু থাকা এক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের মাধ্যমে অভিবাসীদের দ্বৈত নাগরিকত্ব নেওয়ার পথ সুগম করার পথে বেশ খানিকটা এগিয়েছে জার্মান সরকার। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে চালু থাকা এই ব্যবস্থা জার্মানিতেও
অভিবাসনপ্রত্যাশীদের কাছে অস্ট্রেলিয়া সব সময়ই পছন্দের শীর্ষে ছিল। সম্প্রতি কয়েকটি আন্তর্জাতিক জরিপে দেখা গেছে, গোটা বিশ্বের মানুষদের কাছে বসবাস ও কাজের জন্য অস্ট্রেলিয়ার শহরগুলো সবচেয়ে বেশি প্রিয়। পছন্দের শীর্ষে থাকার