ভালো জীবন-যাপনের আশায় বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর অনেকে ইউরোপের নানা দেশে যাওয়ার চেষ্টা করেন। তবে এই মহাদেশটি সম্পর্কে এ দেশের সাধারণ মানুষের প্রচলিত ধ্যান-ধারণাকে অনেকটা ‘হাইপ’ বললে ভুল হবে না।
যুক্তরাজ্যে কেয়ার ভিসায় আগতরা ডিপেন্ডেন্টদের আনতে পারবেন না এবং স্পাউস ভিসায় ডিপেন্ডেন্ট আনতে ও স্কীলড ওয়ার্কার ভিসায় আসতে বাৎসরিক ন্যূনতম বেতন ৩৮,৭০০ পাউন্ড দেখাতে হবে। সম্প্রতি এমনই নতুন অভিবাসন নীতিমালা
ইউরোপে অভিবাসীদের জীবনে করোনা অতিমারির প্রভাব বুঝতে হলে কেবলমাত্র প্রতিদিনকার টেলিভিশনের সংবাদ দেখলেই চলবেনা, চোখ রাখতে হবে সবশেষ পরিসংখ্যানগুলোর দিকেও।শুধুমাত্র সরকারি হিসেবেই চলতি বছরের প্রথম পাঁচ মাসে ১৩ হাজারের বেশি
অভিবাসীদের জন্য জার্মানিকে আকর্ষণীয় করে তুলতে আইন পরিবর্তন করতে যাচ্ছে দেশটির জোট সরকার৷ গত ২৩ আগস্ট মন্ত্রিসভা এই আইনের খসড়া অনুমোদন দিয়েছে৷ জার্মানির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ন্যান্সি ফেজা এটিকে সরকারের সবচেয়ে ‘গুরুত্বপূর্ণ
দক্ষিণ কোরিয়া বিশ্বের অন্যতম অর্থনৈতিক শক্তি। কোরিয়া উপদ্বীপের এই দেশটি দিন দিন ছাড়িয়ে যাচ্ছে নিজেকে। অর্থনৈতিক সুপার পাওয়ার বলতে যেসব উপকরণকে বোঝায়, তার সবগুলোই মজুদ আছে দেশটিতে। এমন একটি দেশে
MM2H “(Malaysia My Second Home)” প্রোগ্রাম, মালয়েশিয়া সরকারের একটি বিশেষ কার্যক্রম যার মাধ্যমে মালয়েশিয়াতে স্ব-পরিবারে স্থায়ী ভাবে বসবাস, ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা, শিল্পে বিনিয়োগ, সন্তানদের সরকারি স্কুলে পড়াশুনা করাতে পারবেন। সুবিধাসমুহঃ �
পর্তুগাল অভিবাসী বান্ধব দেশ। এই বিষয়টি পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে এবং সেই কথা শোনার সাথে সাথে আমাদের মাথায় যে জিনিসটা আছে পর্তুগালে গেলে সহজেই রেসিডেন্ট কার্ড পাওয়া যায় এবং ইউরোপে
বিদেশ ভ্রমণ সবার জন্যই দারুণ রোমাঞ্চকর বিষয়। নতুন দেশ, নতুন জায়গায় বিলাসবহুল জীবনযাপন, নতুন মানুষের সঙ্গ, নতুন নতুন খাবার দাবার, নানা আকর্ষণীয় স্থান সবই যেন অনন্য। তবে অনেকের কাছেই বিদেশ
নাগরিকত্ব আইন সংস্কারের খসড়ার অনুমোদন দিয়েছে জার্মানির মন্ত্রিসভা। পার্লামেন্টে পাস হলে কার্যকর হবে সেই আইন। এতে অভিবাসীদের নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ আগের চেয়ে সুগম হবে। অভিবাসীদের জন্য জার্মানিকে আকর্ষণীয় করে তুলতে
অস্ট্রেলিয়াতে অভিবাসনের ক্ষেত্রে পেশাগত দক্ষতার ভিত্তিতে সারা পৃথিবী থেকে যোগ্যতাসম্পন্ন মানুষদেরকে স্থায়ী বাসিন্দা হওয়ার সুযোগ দেয়া হয়। এই স্থায়ী বাসিন্দারাই পরবর্তীতে ক্রমান্বয়ে অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকে পরিণত হন। বাংলাদেশের অসংখ্য উদ্যমী তরুণ-তরুণী অস্ট্রেলিয়ায় মাইগ্রেশনের