ভিসার প্রোসেসিংটা বেশ ঝামেলার। অনেক ধরনের কাগজ প্রয়োজন হয়। প্রায় এক সপ্তাহ সময়, অনেকগুলো টাকা আর ভিসা পাওয়া-না পাওয়া নিয়ে দুশিন্তা সব মিলিয়ে অনেক সময় ও অর্থ যায় দেশের বাইরে ঘুরতে যাওয়ার আগেই। কেমন হয় যদি শুধু টিকেট কেটে সোজা এয়ারপোর্ট গিয়ে প্লেনে করে উড়ে চলে যাওয়া যায় পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে!
জানেন, এমন দেশও আছে যেখানে যেতে সত্যিই কোনো ভিসা প্রয়োজন নেই। যেসব দেশে যেতে ভিসা লাগে না: বাহামাস (চার সপ্তাহ পর্যন্ত), বার্বাডোস (ছয় মাস), ডোমিনিকা (ছয় মাস), ফিজি (চার মাস), গাম্বিয়া (তিন মাস), গ্রানাডা (তিন মাস), হাইতি (তিন মাস), জ্যামাইকা, লেসোথো (তিন মাস), মালাওয়ি (তিন মাস),
মাইক্রোনেশিয়া (এক মাস), সেইন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস, সেইন্ট ভিনসেন্ট অ্যান্ড দ্য গ্রানাডিনস (এক মাস), ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো, ভানুয়াতু (এক মাস), মন্টসেরাত (তিন মাস), টার্ক অ্যান্ড সিসেরো আইল্যান্ড (এক মাস), ব্রিটিশ ভার্জিনিয়া আইল্যান্ড (এক মাস), মাক্রোনেশিয়া (এক মাস), নিউয়ি (এক মাস)।
এছাড়া বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীরা ভিসা ছাড়াই যেতে পারবেন, তবে সেখানে পৌঁছে ভিসা করতে হবে এমন দেশগুলো হলো: ভুটান, বলিভিয়া (তিন মাসের ভিসা), কেপ ভার্দে, কমোরোস, গিনি বিসাউ (তিন মাস), মাদাগাস্কার (তিন মাস), মালদ্বীপ (এক মাস), মাওরিতানিয়া, মোজাম্বিক (এক মাস), নেপাল (এক মাস), নিকারাগুয়া (তিন মাস), তিমরলেস্টে (এক মাস), টোগো (সাত দিন), তুভালু (এক মাস), উগান্ডা, বুরুন্ডি, জিবুতি (এক মাস), আজারবাইজান (এক মাস), ম্যাকাউ (এক মাস)।
বছর শেষ হচ্ছে পুরো বিশ্ব মেতে উঠবে পুরোনো বছরকে বিদায় দিয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে। ভিসার ঝামেলা ছাড়াই এসময়টা প্রিয়জনকে নিয়ে কাটাতে যেতে পারেন লিস্টের যেকোনো পছন্দের দেশে। ঘুরতে যাওয়ার আগে যে দেশে যেতে চান সেখানকার সব তথ্য অনলাইনে জেনে নিন।