ইতিহাসবিদরা বলেন, তৃতীয় শতকে রোমে ভ্যালেন্টাইন ডে’র যাত্রা। এ সম্পর্কে একটি গল্প প্রচলিত রয়েছে। সম্রাট ক্লাউডিয়াস দ্বিতীয় নিজের সৈন্যবাহিনীকে শক্তিশালী করার জন্য তরুণদের বিয়ে নিষিদ্ধ করলেন।
ওই সময় রোমে বাস করতেন এক তরুণ পুরোহিত। তার নাম ছিল ভ্যালেন্টাইন। তিন সম্রাটের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে গোপনে প্রেমিক তরুণ-তরুণীদের বিয়ে দিতেন।
কোনোভাবে বিষয়টি কানে যায় ক্লাউডিয়াসের। ভ্যালেন্টাইনকে গ্রেফতার করে জেলে পুড়ে দেন রোম সম্রাট, দিলেন তার মৃত্যুদণ্ড।
জেলে থাকার সময় জেলের প্রধান কর্মকর্তার মেয়ের প্রেমে পড়েন ভ্যালেন্টাইন। মৃত্যুর আগে প্রিয়তমাকে উদ্দেশ করে লিখে যান, ‘ফ্রম ইওর ভ্যালেন্টাইন’। সেই থেকে আজও প্রেমিক-প্রেমিকার ভ্যালেন্টাইনের মতো আবেগ প্রকাশ করে আসছেন।
প্রেমের জন্য জীবন উৎসর্গকারী ভ্যালেন্টাইনের স্মরণে তার মৃত্যুর অনেক দিন পর ভালোবাসা দিবসের নামকরণ করা হয় ‘ভ্যালেন্টাইন ডে’।