আপনারও যদি এ দিন বাইরের কোনও রেস্তরাঁয় সুস্বাদু কিছু খাবার খাওয়ার পরিকল্পনা থাকে, তা হলে এ বার অর্থাৎ স্বাধীনতার ৭৫ তম বর্ষে দেশেরই বিশেষ কিছু রেস্তোরাঁয় যাওয়ার পরিকল্পনা করতে পারেন। কেন এই রেস্তরাঁগুলো বিশেষ? কারণ এই ধাবা বা রেস্তোরাঁগুলির ইতিহাস প্রায় ১০০ বছরেরও বেশি পুরনো এবং চালু হওয়ার দিন থেকে আজ পর্যন্ত এই সমস্ত রেস্তরাঁয় সুস্বাদু খাবারের মানে কোনও ঘাটতি হয়নি। আপনি যদি খাদ্যরসিক হন, তা হলে চাইলেই এই রেস্তরাঁগুলোয় জীবনে এক বার হলেও খেয়ে আসুন। তা আমিষ হোক বা নিরামিষ… আপনার খাবারের রুচি এবং পছন্দ যা-ই হোক না কেন। অভিজ্ঞতাই হবে অন্য রকম। তা হলে চলুন, জেনে নিই সেই রেস্তোরাঁগুলো সম্পর্কে, যেগুলো সুপ্রাচীন এবং বেরিয়ে পড়া যাক এক অনন্য খাদ্য সফরে।
দোরাবজি অ্যান্ড সন্স হল পুনের প্রাচীনতম রেস্তোরাঁগুলির মধ্যে একটি। দোরাবজি অ্যান্ড সন্স রেস্তরাঁ ১৮৭৮ সালে সোরাবজি দোরাবজি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি প্রথমে একটি ছোট চায়ের দোকান চালাতেন। সেই দোকানে দুর্দান্ত স্বাদের বান মস্কা এবং ইরানি চা পাওয়া যেত। যাঁরাই সেখানে খেতে যেতেন, তাঁরাই দোরাবজির খাবারের প্রেমে পড়ে যেতেন। তার পরে অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষার পরে সোরাবজি দোরাবজি একটি সম্পূর্ণ পরিষেবার রেস্তরাঁ খোলেন। তাঁদের রেস্তোরাঁর মেনু কিন্তু খুবই সাধারণ। কিন্তু এই নিতান্তই সাধারণ পদের স্বাদই আশ্চর্যজনক এবং সম্পূর্ণ আলাদা। তাই অনন্য হয়ে উঠেছে দোরাবজি অ্যান্ড সন্স
করিমস, দিল্লি