1. [email protected] : চলো যাই : cholojaai.net
ব্রিটেনে ভিসা বদল, বাংলাদেশিদের জন্য কী পরিবর্তন
বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫, ০৯:০৮ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সস্তায় বিদেশ ভ্রমণ: স্বপ্নকে সত্যি করার বিজ্ঞানসম্মত গাইড ব্রিটেনে ভিসা বদল, বাংলাদেশিদের জন্য কী পরিবর্তন ক্রিপটিক গর্ভাবস্থা – যখন নিজেই জানেন না আপনি গর্ভবতী পর্যটন ভিসায় বিদেশ গিয়ে কাজ করলে কী কী শাস্তি হতে পারে স্পা থেকে সিনেপ্লেক্স , যা যা আছে বিশ্বের সবচেয়ে বিলাসবহুল বিমানবন্দরে তিন বছরে পাঁচ লাখ কর্মী নেবে ইটালি, সুযোগ পেতে পারেন বাংলাদেশিরাও চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে ইইউতে অভিবাসী কমেছে ২০ ভাগ, শীর্ষে বাংলাদেশিরা মালয়েশিয়ায় বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য সুখবর সমুদ্রপথে অবৈধভাবে ইউরোপ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশ ভারতের এই গ্রামে মেয়েদেরকে কাপড় ছাড়াই থাকতে হয়

ব্রিটেনে ভিসা বদল, বাংলাদেশিদের জন্য কী পরিবর্তন

  • আপডেট সময় বুধবার, ১৬ জুলাই, ২০২৫

যুক্তরাজ্যে উচ্চশিক্ষা ও কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে আবেদনকারী বাংলাদেশিদের জন্য আসছে বড় ধরনের পরিবর্তন। শিগগিরই তাদের জন্য চালু হতে যাচ্ছে ই-ভিসা পদ্ধতি। যে পদ্ধতি হবে পুরোপুরি কাগজবিহীন, ডিজিটাল ও অনলাইনভিত্তিক। ১৫ জুলাই পাকিস্তানের নাগরিকদের জন্য ই-ভিসা চালু হওয়ার পর এবার বাংলাদেশের নামও আলোচনায় এসেছে।

যুক্তরাজ্য সরকারের লক্ষ্য, ২০২৫ সালের শেষ নাগাদ প্রায় সব ভিসা ক্যাটাগরিতে শারীরিক স্টিকার বা ভিনিয়েট বাতিল করে পুরো ব্যবস্থাকে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে নিয়ে আসা। এর আওতায় আবেদনকারীদের অভিবাসন তথ্য সংরক্ষিত থাকবে একটি সুরক্ষিত অনলাইন ইউকে ভিসা অ্যান্ড ইমিগ্রেশন (ইউকেভিআই) অ্যাকাউন্টে। পাসপোর্টে আর কোনও স্টিকার লাগানো হবে না।

তবে এখনও বাংলাদেশিদের জন্য ই-ভিসা চালুর নির্দিষ্ট তারিখ জানায়নি যুক্তরাজ্য সরকার। তবে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষার্থী ও দক্ষ কর্মী দেশ হিসেবে বাংলাদেশ এই ডিজিটাল ব্যবস্থায় অগ্রাধিকার পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

ই-ভিসা সম্পর্কে যুক্তরাজ্য সরকারের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই পরিবর্তনের ফলে আবেদন প্রক্রিয়া আরও সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ হবে এবং আবেদনকারীরা বাড়তি সুবিধা পাবেন।

লন্ডনের ল ম্যাট্রিক সলিসিটরসের পার্টনার ব্যারিস্টার সালাহ উদ্দিন সুমন বলেন, নতুন পদ্ধতিতে শিক্ষার্থী বা কর্মী ভিসার আবেদনকারীদের ডিজিটাল প্রমাণ থাকবে। এতে আবেদনকারীরা সহজেই তাদের অভিবাসন অবস্থা প্রমাণ করতে পারবেন এবং পাসপোর্ট নিজের কাছেই রাখতে পারবেন।

ই-ভিসার ফলে ভ্রমণ, পরিচয় যাচাই ও নিয়োগকর্তা বা বাড়িওয়ালার কাছে তথ্য উপস্থাপন সব কিছুই হবে সহজ ও নিরাপদ। আবেদনকারীরা চাইলে ‘ভিউ অ্যান্ড প্রুভ’ সেবার মাধ্যমে তাদের ভিসার অবস্থা তৃতীয় পক্ষকে দেখাতে পারবেন।

পাকিস্তানে যেভাবে ই-ভিসা চালু হয়েছে, তাতে শিক্ষার্থী ভিসা, ১১ মাস পর্যন্ত স্বল্পমেয়াদি কোর্স, দক্ষ কর্মী, গ্লোবাল ট্যালেন্ট, ইন্টারন্যাশনাল স্পোর্টসপারসন, ইয়ুথ মোবিলিটি স্কিম ও বিভিন্ন সাময়িক ভিসা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এসব ভিসার আবেদনকারীদের শারীরিক কোনও স্টিকার দেওয়া হচ্ছে না।

তবে নির্ভরশীল ভিসা, সাধারণ ভিজিটর বা ভিন্ন ধরনের স্বল্পমেয়াদি ভিসার ক্ষেত্রে এখনও স্টিকার ব্যবহৃত হচ্ছে।

বাংলাদেশি আবেদনকারীদের যুক্তরাজ্য সরকারের ওয়েবসাইট ও অফিসিয়াল চ্যানেল থেকে নিয়মিতভাবে আপডেটে নজর রাখার পরামর্শ দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা উচিত। ই-ভিসা চালুর পর আবেদন প্রক্রিয়া, নথিপত্র, যাচাই পদ্ধতি ও প্রবেশ-নির্দেশনা কিছুটা ভিন্ন হতে পারে।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

ভ্রমন সম্পর্কিত সকল নিউজ এবং সব ধরনের তথ্য সবার আগে পেতে, আমাদের সাথে থাকুন এবং আমাদেরকে ফলো করে রাখুন।

© All rights reserved © 2020 cholojaai.net
Developed By ThemesBazar.Com