প্রথমবার বাসে কলকাতায় যাওয়া হল। দুবোন মিলে ১৪ ডিসেম্বর রওনা হয়ে ১৫ তারিখ কলকাতায় থেকে ১৬ ডিসেম্বর হাওড়া থেকে শান্তি নিকেতন এক্সপ্রেসে চেপে দুপুরের নাগাদ বোলপুর স্টেশনে পা রাখলাম। এখানে  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       দৈনন্দিন কর্মব্যস্ত জীবন থেকে একটু স্বস্তির নিশ্বাস নিতে সকলেই চায় নিরিবিলি কোনো জায়গায় ঘুরতে যেতে আর নিরিবিলি জায়গা বললেই প্রথমে মাথায় আসে পাহাড়ের কথা। পাহাড়ের নির্জনতা বরাবরই সকলের প্রিয়। তাই  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       পাহাড়-জঙ্গল আর নদী, সবই যেন মিলেমিশে একাকার হয়ে গিয়েছে সেই রাজ্যে। ভৌগলিক দিক থেকে বিচার করলে আমাদের রাজ্যের পাশেই সেই রাজ্য। কথা হচ্ছে আমাদের প্রতিবেশী রাজ্য ছত্রিশগড় (Chhattisgarh) নিয়ে। ছত্তিশগড়ে  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       দার্জিলিং বেড়াতে যাচ্ছেন অথচ টয় ট্রেনে চাপচ্ছেন না এমন পর্যটক চট করে পাওয়া যায়না। এবার পাহাড়ে বেড়াতে আসা পর্যটকদের জন্য খুশির খবর আনল দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ে। পর্যটকদের জন্য অতিরিক্ত চারটি  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       কংক্রিটের শহরে সারদিনের ব্যস্ততা! একটু ফাঁকা সময় পেলে যেন হাফ ছেড়ে বাঁচা যায়। কয়েকদিন নিরিবিলিতে সময় কাটাতে ভ্রমণপ্রিয় বাঙালিরা ছোটেন পাহাড়ের উদ্দেশ্যে। বছরের প্রায় বারো মাসই উত্তরবঙ্গে পর্যটকদের আনাগোনা লেগে  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       অজানাকে জানবার, অজানাকে চেনবার, অদেখাকে দেখবার ইচ্ছে মানুষের সব সময়ই অনেক বেশি। তাই সময় পেলেই মানুষ ছুটে যায় অচেনা জায়গার উদ্দেশ্যে। মন ভরে আনন্দ নিতে চায়। সপ্তাহে তাই দুটো দিন  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       শীতকাল মানে মন চায় কোথাও একটা বেড়াতে যেতে। কেউ পছন্দ করেন পাহাড়, কেউ সমুদ্র, কেউবা জঙ্গল। তবে যেখানেই যাওয়ার জন্য চিন্তাভাবনা করা হোক না কেন তার জন্য প্রয়োজন হয় বেশ  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       পৃথিবীর ভূস্বর্গ হিসেবে পরিচিত হলো কাশ্মীর। আর প্রতিটি মানুষই জীবনে অন্তত একবার এখানে যেতে চায়। উপভোগ করতে চায় এর সৌন্দর্য। তবে আর দেরি না করে ঝটপট ব্যাগ গুছিয়ে কিছুদিনের ছুটিতে  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       হাতে দুদিনের ছুটি পেলেই, ভ্রমণ প্রেমী মানুষজন হাতে মোবাইল নিয়ে ঘুরতে যাওয়ার স্থান নির্বাচন করতে থাকে। অনেক সময় এমন হয়, মানুষের সাধ থাকলেও, সাধ্যের বাইরে গিয়ে বেশি দূরে যেতে পারেন  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       ০৭ তারিখ রাত ১০.১৫ মিনিটে নন-এসি গাড়িতে ৬০০ টাকা দিয়ে বেনাপোল। বেনাপোল পার হয়ে অটো তে করে বনগা রেলস্টেশন ৩০ রুপি, ওখান থেকে ২০ রুপি দিয়ে কলকাতা। কলকাতায় ৯ তারিখ