কেরালায় কয়েকদিন বেড়িয়ে এসে দেখে এলাম ভিন্ন রকম এক ভারত। যে ভারতের সাথে ভারতের অন্যান্য প্রদেশের তেমন কোন রকম মিলই নেই। মানুষ থেকে শুরু করে, তাদের ভাষা, শিক্ষা, সংস্কৃতি, খাদ্যাভ্যাস,
গোয়া ভারতের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় একটি অঙ্গরাজ্য। ১৯৬১ সাল পর্যন্ত পর্তুগিজ শাসনে ছিল এটি। গোয়ায় সবচেয়ে জনপ্রিয় দর্শনীয় জায়গা হলো এখানকার সমুদ্রসৈকতগুলো। কালাংগুয়েট, আনজুনা, বাটারফ্লাই, বোগাসহ আরও অনেক সমুদ্রসৈকত রয়েছে গোয়ায়। সমুদ্রসৈকত
গরমের দাবদাহ থাকলেও ভ্রমণপ্রিয় বাঙালি ঘুরতী যেতে পিছু পা হয়নি। এই সময়েও দিঘার বুকে ভিড় জমিয়েছেন বহু পর্যটক। তাঁদের কথা মাথায় রেখেই চালু হল নতুন পরিষেবা। মাত্র ১৫০ টাকায় ঘুরে
পেপে, কলা, নারিকেল গাছে ছাওয়া কোভালাম বিচ দেখতে অনেকটা ধনুকের মতো। নীল আকােেশর নীচে সমুদ্র, প্রশস্তবেলাভূমি আর ছোট বড় রেস্তোরা। সারাটি বছর জুড়ে, বিদেশী পর্যটকদের ভীড় লেগেই থাকে।অনেকে তো এর
মুঘল আমলের অনন্য কীর্তি তাজমহল সম্রাট শাহজাহানের চতুর্থ স্ত্রী মমতাজকে স্মরণ করে আগ্রায় স্থাপিত হয়। ১৬৩১ সালে ১৪তম মেয়েকে জন্ম দিতে গিয়ে মমতাজের মৃত্যুর পর মার্বেল পাথর দিয়ে নির্মিত হয়
ফাঁক পেলে বেড়াতে যেতে পছন্দ করেন না এমন বাঙালির হদিশ পাওয়াই দুষ্কর। ভ্রমণপ্রিয় বাঙালির একাংশ সমুদ্রে পাগল, তেমনই অন্য অংশের পছন্দ পাহাড়। আমাদের এই প্রতিবেদনটি পাহাড়প্রেমী বাঙালিদের জন্যই। কথায় বলে
মেঘ পাহাড়ের লুকোচুরি বাঁকের পরে বাঁক পেরোনোর রহস্য দেখতে চাইলে যেতে হবে মেঘালয়ের রাজধানী শিলং এ। রবীন্দ্রনাথের অনেক লেখায় শিলংয়ের কথা এসেছে বার বার। তখনই সিদ্ধান্ত নিই শিলং যাবোই। তাই
সাগর, বালি, সৈকতে রক্তিম সূর্য্যের অনাবিল দৃশ্য আর সমুদ্র তরঙ্গে আছড়ে পড়া ঢেউ, সবুজ পাহাড়সহ প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য দেখতে কার না ভালো লাগে। এই সবকিছু যদি একসঙ্গে দেখতে চান তবে
ঘুরতে যেতে কে না ভালোবাসি! আর তা যদি নামমাত্র খরচে হয়ে যায় তাহলে তো সোনায় সোহাগা। তাই আমরা আজ এমন এক জায়গার সন্ধান দেব যেখানে ঘোরার ষোলোআনা মজা তো পাবেনই
বাঙালির বেড়ানো মানেই, দী-পু-দা। তবে গরমকালে দীঘা পুরি মানেই কাঠফাটা গরম আর রোদ। এমতাবস্থায় বাকি রইল বাঙালির সবে ধন নীলমণি দার্জিলিং। তবে এই শহরের জনপ্রিয়তা যেমন বাড়ছে তেমনই বাড়ছে জনঘনত্ব।