দার্জিলিং জমজমাট গল্পে প্রথমবার কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখে লালমোহনবাবুর মাথা খারাপ দশা। তোপশের ঘুম ভাঙিয়ে জানালার সামনে দাঁড় করিয়ে উচ্চকণ্ঠে লালমোহনবাবুর এথিনিয়াম ইন্সটিটিউটের শিক্ষক বৈকুন্ঠ মল্লিকের লেখা এই অদ্ভুতুড়ে কবিতাটা আবৃত্তি করলেন
কর্মব্যস্ত জীবনের সীমানা পেরিয়ে মাঝে মধ্যেই ছুটে যেতে ইচ্ছা করে নৈসর্গিক কোনও নতুন পরিবেশে। যেখানে নেই কোনো কাজের তাড়া, নেই কোনো পিছুটান। রোজকার একঘেয়েমি বিরক্তিকর জীবন থেকে মুক্তি পেতে অনেকেই
আপনি যদি প্রথমবার আন্দামান সফর করতে চান তবে কোথায় যাবেন এবং কী করবেন সে সম্পর্কে ইন্টারনেটে কিন্তু প্রচুর তথ্য পাওয়া যায়। তা সত্ত্বেও সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না। আর ছবিতে নিশ্চয়
বসন্তের গায়ে যে কী লেখা আছে, তা জানা নেই। কিন্তু সে আসলেই সকলের মনে কেমন যেন এক উড়ু উড়ু ভাব। এ দিকে অফিসে আগে থেকে ছুটির জন্য আবেদন করে রেখেও
প্রথমবার বাসে কলকাতায় যাওয়া হল। দুবোন মিলে ১৪ ডিসেম্বর রওনা হয়ে ১৫ তারিখ কলকাতায় থেকে ১৬ ডিসেম্বর হাওড়া থেকে শান্তি নিকেতন এক্সপ্রেসে চেপে দুপুরের নাগাদ বোলপুর স্টেশনে পা রাখলাম। এখানে
দৈনন্দিন কর্মব্যস্ত জীবন থেকে একটু স্বস্তির নিশ্বাস নিতে সকলেই চায় নিরিবিলি কোনো জায়গায় ঘুরতে যেতে আর নিরিবিলি জায়গা বললেই প্রথমে মাথায় আসে পাহাড়ের কথা। পাহাড়ের নির্জনতা বরাবরই সকলের প্রিয়। তাই
পাহাড়-জঙ্গল আর নদী, সবই যেন মিলেমিশে একাকার হয়ে গিয়েছে সেই রাজ্যে। ভৌগলিক দিক থেকে বিচার করলে আমাদের রাজ্যের পাশেই সেই রাজ্য। কথা হচ্ছে আমাদের প্রতিবেশী রাজ্য ছত্রিশগড় (Chhattisgarh) নিয়ে। ছত্তিশগড়ে
দার্জিলিং বেড়াতে যাচ্ছেন অথচ টয় ট্রেনে চাপচ্ছেন না এমন পর্যটক চট করে পাওয়া যায়না। এবার পাহাড়ে বেড়াতে আসা পর্যটকদের জন্য খুশির খবর আনল দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ে। পর্যটকদের জন্য অতিরিক্ত চারটি
কংক্রিটের শহরে সারদিনের ব্যস্ততা! একটু ফাঁকা সময় পেলে যেন হাফ ছেড়ে বাঁচা যায়। কয়েকদিন নিরিবিলিতে সময় কাটাতে ভ্রমণপ্রিয় বাঙালিরা ছোটেন পাহাড়ের উদ্দেশ্যে। বছরের প্রায় বারো মাসই উত্তরবঙ্গে পর্যটকদের আনাগোনা লেগে
অজানাকে জানবার, অজানাকে চেনবার, অদেখাকে দেখবার ইচ্ছে মানুষের সব সময়ই অনেক বেশি। তাই সময় পেলেই মানুষ ছুটে যায় অচেনা জায়গার উদ্দেশ্যে। মন ভরে আনন্দ নিতে চায়। সপ্তাহে তাই দুটো দিন