সারা সপ্তাহ কাজের পর উইকেন্ডে কাছেপিঠে কোথাও ঘুরে আসার প্রবণতা এখন অনেক বেড়ে গিয়েছে। ইচ্ছেমতো পাহাড় বা সমুদ্রে বেশিরভাগ সময়েই যাওয়া হলেও কোনো কোনো সময় শান্ত-বেশি ভিড় নেই এমন স্থানে
দিগন্ত বিস্তৃত বঙ্গপোসাগরের মাঝে ৫৭২ টি দ্বীপ নিয়ে আন্দামান ভারতের সেরা পর্যটন কেন্দ্র।আন্দামানের সবচেয়ে বড় প্লাস পয়েন্ট হচ্ছে এখানে একদিকে রয়েছে দিগন্ত বিস্তৃত নীল সমুদ্র, তেমনি রয়েছে গভীর অরন্য। আবার
একটা সময় ছিল যখন ভ্রমণবিলাসীরা দী-পু-দা কেই ঘুরতে যাওয়ার একমাত্র ঠিকানা বলে মেনে নিয়েছিল। ভ্রমণের সবটুকু জুড়ে কেবল এই তিনটে জায়গারই যেন রাজত্ব! কিন্তু সময়ের সাথে সাথে মানুষের স্বাদের বদল
দেশ দেখে বেড়ানোটা আনন্দের। কিন্তু সেটা যদি হয় আর্থিক সঙ্গতির মধ্যে, তবেই তা সম্ভব। বিভিন্ন মানুষের দেশ দেখে বেড়ানো বিভিন্ন রকম। বিলাসবহুল জীবনযাপন যারা করেন তারা একটু আভিজাত্যের ছাপ রেখেই
এবার কিছুদিনের ছুটি নিয়ে ঘুরে আসুন দার্জিলিংয়ের একেবারে পাশের একটি ছোট্ট গ্রাম ঋষিহাট থেকে। ইতিমধ্যেই বেশিরভাগ মানুষের বহুবার দার্জিলিং থেকে ঘুরে আসা হয়ে গিয়েছে। তবে দার্জিলিংয়ের পার্শ্ববর্তী গ্রামগুলিও অসাধারণ সুন্দর।
একদিকে প্রাচ্যের ভেনিস, অন্যদিকে হিপ্পিদের পীঠস্থান। একদিকে সোনালি সমুদ্রসৈকত আর অন্য দিকে মাইলের পর মাইল চলতে থাকা ব্যাকওয়াটার। আর চারদিকে শুধুই সবুজ আর সবুজ। কেরল ভ্রমণের পরিকল্পনা আমাদের দীর্ঘদিনের। অবশেষ
গোয়া পৌঁছাতে বারটা থেকে বেশি বেজে গেছে, রাত আড়াইটা। আমাদের সহযাত্রী অনেক ফরেনার। তখন নিজেকেও একটু ট্রাভেলার ট্রাভেলার মনে হচ্ছে। এয়ারপোর্টেই দেখি অমুক ক্যাসিনো তমুক ক্যাসিনোর বিজ্ঞাপন। চোখ সরিয়ে নিলাম,
কর্মব্যস্ত জীবনের সীমানা পেরিয়ে মাঝে মধ্যেই ছুটে যেতে ইচ্ছা করে নৈসর্গিক কোনও নতুন পরিবেশে। যেখানে নেই কোনো কাজের তাড়া, নেই কোনো পিছুটান। রোজকার একঘেয়েমি বিরক্তিকর জীবন থেকে মুক্তি পেতে অনেকেই
দার্জিলিং, কালিম্পং বা কার্সিয়াং যেখানেই যান না কেন, অক্টোবর থেকে মার্চ বেড়ানোর জন্য আদর্শ সময়। শীতের সময় ঝকঝকে কাঞ্চনজঙ্খা দেখা যায় ভাল ভাবে।বৌদ্ধ পূর্ণিমায় কালিম্পং শহরে বিশেষউৎসব হয়। মন্ত্র উচ্চারন
রত এতো বড় একটি দেশ যা ঘুরে বেড়াতে সারাজীবন লেগে যেতে পারে। এর উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলিতে টুরিস্টের সংখ্যা অনুমানিক কম। মেঘালয় রাজ্যটি ভারতের উত্তর-পূর্ব দিকেই। এটি মেঘেদের বাড়ি হিসেবে পরিচিত। এই