অনেক ভ্রমণ পিপাসু মানুষেরই ইচ্ছা থাকে বিদেশে ঘুরতে যাবার। কিন্তু বিদেশে যাবার জন্য অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় সাধারণ মানুষকে। তবে খরচ ও পাসপোর্টের ঝামেলা ছাড়াই ঘুরে আসতে পারেন আমাদের
চারিপাশে ঘিরে আছে সবুজ পাহাড়। নদীর পানিতে খেলা করছে সাদা বক। আকাশের কালো মেঘ থৈ থৈ করছে। নদীর পানিতে সাদা বক যেন আরো স্বৈর্গীক করে তোলে কাশ্মিরে আসা ভ্রমণ পিপাশুদের।
অ্যাড্রিনালিন রাশের জন্য মোক্ষম শব্দবন্ধ। তবে অ্যাডভেঞ্চার মানেই যে সেটি ডেয়ারিং হতে হবে, এই তত্ত্ব কিন্তু সর্বদা সত্য নয়! গত বছর এপ্রিল মাসে গোয়েচালা ট্রেকিংয়ের সময় এক অস্ট্রেলীয় সহযাত্রী শুনিয়েছিলেন,
ভারতের দার্জিলিং গেলে অবশ্যই একবার কালিম্পং ঘুরে আসবেন। নাহলে পরে আফসোস করতে হবে। দার্জিলিং থেকে সুমোতে কালিম্পং যাওয়া যায় আকাবাকা পাহাড়ি পথ বেয়ে শুধু শুধু নিচের দিকে নামতে হয়। ঘন্টা
ভ্রমন করতো কে না ভালোবাসে।কখনো পাহাড় বা কখনো আবার সমুদ্র সৈকত- যেখানে মন চায় ঘুরে আসেন অনেকে। আজ এমনই কিছু সুন্দর ও উপভোগ্য সমুদ্র সৈকতের সঙ্গে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দেব,
গোয়া পৌঁছাতে বারটা থেকে বেশি বেজে গেছে, রাত আড়াইটা। আমাদের সহযাত্রী অনেক ফরেনার। তখন নিজেকেও একটু ট্রাভেলার ট্রাভেলার মনে হচ্ছে। এয়ারপোর্টেই দেখি অমুক ক্যাসিনো তমুক ক্যাসিনোর বিজ্ঞাপন। চোখ সরিয়ে নিলাম,
সিলং মেঘালয়ের রাজধানী। ভারতে বেড়ানোর জন্য সিলং বেস্ট ডেষ্টিনেশন। সৃষ্টিকর্তা যেন তার নিজ হাতে সিলং বানিয়েছেনযা স্বচক্ষে না দেখলে বিশ^াস করা যাবে না। প্রায় ৫ হাজার ফুট উপরে অবস্থিত সিলং
এটি এখন বিশ্বের অন্যতম আধুনিক মেগাসিটি। ব্রিটিশ আমলে নাকি কলকাতার বড়দিন ছিল বিশ্বের সেরা উত্সব. দেশের নানা জায়গা তো বটেই, এমনকি সুদূর ইংল্যান্ড থেকেও কলকাতার আত্মীয় বন্ধুদের বাড়িতে বড়দিন কাটাতে
কাজকর্মের ফাঁকে ঘুরতে যেতে আমাদের সকলেরই ভালো লাগে। কিন্তু অনেক সময় সময় থাকলেও আমাদের হাতে তেমন অর্থ থাকে না যে আমরা ঘুরতে যাব। বিদেশ তো দূরের কথা অনেক সময় ভারতবর্ষের
যে সমস্ত বিখ্যাত হিল স্টেশন রয়েছে সেখানে একটি কমন স্থান চোখে পড়বে আমাদের সেটি হল সেখানকার মল রোড। পাহাড়ি হিল স্টেশনে আমরা যতখানি ভিড় করি দর্শনীয় স্থান দেখতে তার থেকে