দার্জিলিংয়ের নৈসর্গিক ছবি দেখে অনেকেরই ইচ্ছে হয় শৈলশহরে বেড়াতে যাওয়ার। কিন্তু পকেটের কথা ভেবে পিছ পা হন। তাছাড়া আজকাল দার্জিলিং গেলে কোথা দিয়ে প্রায় হাজার দশেক টাকা খরচ হয়ে যায়,
রানা ভাই শিলিগুড়িতে আগে পৌঁছানোয় টিমের জন্য বেশ উপকারই হয়েছিল। তিনি বেশ কয়েকটি স্থানীয় ট্যুর কোম্পানির সঙ্গে আগেই কথা বলেছিলেন। কোম্পানিগুলো শিলিগুড়ি থেকে আমাদের সিকিমে জীপে করে নিয়ে যাবে। সেইসাথে
সৌন্দর্যের লীলাভূমি ভূস্বর্গ বলা হয় কাশ্মীরকে। প্রধানত হিমালয় পার্বত্য অঞ্চলে অবস্থিত কাশ্মীর। ভারতের এই কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলটির দক্ষিণে ভারতের হিমাচল প্রদেশ ও পাঞ্জাব রাজ্য দুটি অবস্থিত। জম্মু ও কাশ্মীরের উত্তরে
অনেক দিনের ইচ্ছা, মেঘের রাজ্য দর্শনে যাব। বছরের শুরুতে পাসপোটের্র আবেদন করি। জুন মাসে আমার ভিসা কনফার্ম হয়। ভ্রমণ সঙ্গী হিসেবে বাল্যবন্ধু জার্মান প্রবাসী আরিফ। জুলাইয়ের মাঝামাঝি সময়ে আরিফ বাংলাদেশে
সমুদ্র আর পাহাড়ের মেলবন্ধন গোয়ার মতো ভারতবর্ষে খুব কম জায়গাতেই রয়েছে। আপনার মন যখন শহরের কোলাহলে অস্থির হয়ে উঠেছে, যখন মন চাইছে একটু ব্যতিক্রমী একটা সকাল, নেশাময় রাত, সমুদ্র সৈকতে
শিলং উত্তর-পূর্ব ভারতের মেঘালয় রাজ্যের রাজধানী। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৪ হাজার ৯০৮ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত শিলং-এ প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। ফলে প্রকৃতি ও বর্ষা উপভোগ কিংবা শিলং-এর দর্শনীয় স্থান ভ্রমণ করতে এখানে
হিমেল হাওয়া আর শ্বেতশুভ্র বরফের দেখা পেয়ে আজ তার বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস। সে আজ আবার সেজেছে নতুন করে। তার রূপের ডালি থেকে ঠিকরে পড়ছে বরফের দ্যুতি। ট্রেন হাওড়া ছাড়ার পর সবার
ভারতে করোনার কারণে সবচেয়ে ধাক্কা খেয়েছে পর্যটনশিল্প। ঘরবন্দি মানুষ হাঁপিয়ে উঠেছে। এ অবস্থায় কিছুটা হলেও ভ্রমণের ক্ষেত্রে আশার কথা শোনাচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং। আসন্ন দুর্গাপূজার আগেই ছন্দে ফিরতে চলেছে পাহাড়। যতদূর
তুষারময় উপত্যকায় ঘেরা হিমাচল প্রদেশ। এর সৌন্দর্য কারো সঙ্গে তুলনা করা যায় না। হিমাচলের তুষারপাত শুধু ভারতীয়দেরকেই নয়, বরং সারা বিশ্বের পর্যটকদের আকর্ষণ করে। বছরের অন্যান্য সময়ের তুলনায় শীতে পর্যটকের
চারিপাশে ঘিরে আছে সবুজ পাহাড়। নদীর পানিতে খেলা করছে সাদা বক। আকাশের কালো মেঘ থৈ থৈ করছে। নদীর পানিতে সাদা বক যেন আরো স্বৈর্গীক করে তোলে কাশ্মিরে আসা ভ্রমণ পিপাশুদের।