গোয়া পৌঁছাতে বারটা থেকে বেশি বেজে গেছে, রাত আড়াইটা। আমাদের সহযাত্রী অনেক ফরেনার। তখন নিজেকেও একটু ট্রাভেলার ট্রাভেলার মনে হচ্ছে। এয়ারপোর্টেই দেখি অমুক ক্যাসিনো তমুক ক্যাসিনোর বিজ্ঞাপন। চোখ সরিয়ে নিলাম,
পৃথিবীর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে সকলেই পছন্দ করেন। তাই সুন্দর প্রকৃতিকে উপভোগ করতে মানুষ এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যান। তবে সব জায়গায় ঘোরাঘুরি করাটা একজন সাধারণ মানুষের সম্ভব হয়ে ওঠে
কেরালা কয়েক শতাব্দী ধরে বিকশিত বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতির কারণে পরিচিত। কেরালার আছে সবচেয়ে সহজ জীবনধারা, যা তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি ও শিল্প সমৃদ্ধ ইতিহাসের সঙ্গে জড়িত। এখানে আছে বন্যপ্রাণী, সৈকত ও ব্যাকওয়াটার।
দক্ষিণ ভারতের অন্যতম শহর চেন্নাই। এটি তামিলনাড়ু অঙ্গরাজ্যের রাজধানী। ব্রিটিশ ভারতে অঞ্চলটি মাদ্রাজ নামে পরিচিত ছিল। এখানে রয়েছে অনেক দর্শনীয় স্থান। আজ আপনাদের জানাবো চেন্নাইয়ে অবস্থিত ১০টি দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে:
আমরা রাজস্থানের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছিলাম ৩ অক্টোবর। দুর্গাপূজার নির্ঘণ্ট অনুসারে সেদিন ছিল পঞ্চমী তিথি। আমাদের ট্রেন ছিল অনন্যা এক্সপ্রেস। কলকাতার চিতপুর স্টেশন থেকে দুপুর ১টা ১০ মিনিটে। এবার আমদের
ভারতের কাশ্মীরকে পৃথিবীর স্বর্গ বলা হলেও তার চেয়ে কোনও অংশে কম নয় দেশটির উত্তর পূর্বাঞ্চলের রাজ্য মেঘালয়। যেখানে প্রতিনিয়ত মেঘের আনাগোনা; প্রাকৃতিক ঝর্ণা আর পাহাড়ের মাঝে মেঘের খেলা। তবে রাজ্যের
পেপে, কলা, নারিকেল গাছে ছাওয়া কোভালাম বিচ দেখতে অনেকটা ধনুকের মতো। নীল আকােেশর নীচে সমুদ্র, প্রশস্তবেলাভূমি আর ছোট বড় রেস্তোরা। সারাটি বছর জুড়ে, বিদেশী পর্যটকদের ভীড় লেগেই থাকে।অনেকে তো এর
গৌতম বুদ্ধ গৃহত্যাগী হয়েছিলেন এক ধবল পুর্নিমা রাতে। জগত সংসার তার কাছে তুচ্ছ মনে হয়েছিল। কাশ্মীর ভ্রমনের উদ্দ্যেশে আমরা পাঁচ সদস্যের স্বজন দল ২০১৮ র সেপ্টেম্বরের ২২ তারিখ দেশ ত্যাগ
অনেক দিনের ইচ্ছা, মেঘের রাজ্য দর্শনে যাব। বছরের শুরুতে পাসপোটের্র আবেদন করি। জুন মাসে আমার ভিসা কনফার্ম হয়। ভ্রমণ সঙ্গী হিসেবে বাল্যবন্ধু জার্মান প্রবাসী আরিফ। জুলাইয়ের মাঝামাঝি সময়ে আরিফ বাংলাদেশে
প্রথমবার বাসে কলকাতায় যাওয়া হল। দুবোন মিলে ১৪ ডিসেম্বর রওনা হয়ে ১৫ তারিখ কলকাতায় থেকে ১৬ ডিসেম্বর হাওড়া থেকে শান্তি নিকেতন এক্সপ্রেসে চেপে দুপুরের নাগাদ বোলপুর স্টেশনে পা রাখলাম। এখানে