হাতে একটু সময় পেলে অনেকেই পাশের দেশ ভারতে ঘুরতে যান। ভারতে গিয়ে কলকাতা শহরে ঢুঁ মারেন না, এমন মানুষ কমই আছে। তবে পুরো শহর ঘুরে দেখাও কষ্টকর। তার ওপর যদি
যে সমস্ত বিখ্যাত হিল স্টেশন রয়েছে সেখানে একটি কমন স্থান চোখে পড়বে আমাদের সেটি হল সেখানকার মল রোড। পাহাড়ি হিল স্টেশনে আমরা যতখানি ভিড় করি দর্শনীয় স্থান দেখতে তার থেকে
দক্ষিণ ভারতের অন্যতম শহর চেন্নাই। এটি তামিলনাড়ু অঙ্গরাজ্যের রাজধানী। ব্রিটিশ ভারতে অঞ্চলটি মাদ্রাজ নামে পরিচিত ছিল। এখানে রয়েছে অনেক দর্শনীয় স্থান। আজ আপনাদের জানাবো চেন্নাইয়ে অবস্থিত ১০টি দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে:
কংক্রিটের শহরে সারদিনের ব্যস্ততা! একটু ফাঁকা সময় পেলে যেন হাফ ছেড়ে বাঁচা যায়। কয়েকদিন নিরিবিলিতে সময় কাটাতে ভ্রমণপ্রিয় বাঙালিরা ছোটেন পাহাড়ের উদ্দেশ্যে। বছরের প্রায় বারো মাসই উত্তরবঙ্গে পর্যটকদের আনাগোনা লেগে
আমরা রাজস্থানের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছিলাম ৩ অক্টোবর। দুর্গাপূজার নির্ঘণ্ট অনুসারে সেদিন ছিল পঞ্চমী তিথি। আমাদের ট্রেন ছিল অনন্যা এক্সপ্রেস। কলকাতার চিতপুর স্টেশন থেকে দুপুর ১টা ১০ মিনিটে। এবার আমদের
ভারত এতো বড় একটি দেশ যা ঘুরে বেড়াতে সারাজীবন লেগে যেতে পারে। এর উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলিতে টুরিস্টের সংখ্যা অনুমানিক কম। মেঘালয় রাজ্যটি ভারতের উত্তর-পূর্ব দিকেই। এটি মেঘেদের বাড়ি হিসেবে পরিচিত। এই
দার্জিলিং, কালিম্পং বা কার্সিয়াং যেখানেই যান না কেন, অক্টোবর থেকে মার্চ বেড়ানোর জন্য আদর্শ সময়। শীতের সময় ঝকঝকে কাঞ্চনজঙ্খা দেখা যায় ভাল ভাবে।বৌদ্ধ পূর্ণিমায় কালিম্পং শহরে বিশেষউৎসব হয়। মন্ত্র উচ্চারন
সাগর, বালি, সৈকতে রক্তিম সূর্য্যের অনাবিল দৃশ্য আর সমুদ্র তরঙ্গে আছড়ে পড়া ঢেউ, সবুজ পাহাড়সহ প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য দেখতে কার না ভালো লাগে। এই সবকিছু যদি একসঙ্গে দেখতে চান তবে
পৃথিবীর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে সকলেই পছন্দ করেন। তাই সুন্দর প্রকৃতিকে উপভোগ করতে মানুষ এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যান। তবে সব জায়গায় ঘোরাঘুরি করাটা একজন সাধারণ মানুষের সম্ভব হয়ে ওঠে
অনেক দিনের ইচ্ছা, মেঘের রাজ্য দর্শনে যাব। বছরের শুরুতে পাসপোটের্র আবেদন করি। জুন মাসে আমার ভিসা কনফার্ম হয়। ভ্রমণ সঙ্গী হিসেবে বাল্যবন্ধু জার্মান প্রবাসী আরিফ। জুলাইয়ের মাঝামাঝি সময়ে আরিফ বাংলাদেশে