দ্বীপপুঞ্জটি দেখতে ছবির মতো। আচ্ছাদিত আদিম সৌন্দর্য, ফিরোজা-নীলাভ জল আর অদূষিত সমুদ্র সৈকত—সবমিলিয়ে লাক্ষাদ্বীপকে বলা হয় আরেক মালদ্বীপ। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে মালদ্বীপকেও ছাড়িয়েছে লাক্ষাদ্বীপ! আরব সাগরের এই দ্বীপটি মূলত
প্রথমবার বাসে কলকাতায় যাওয়া হল। দুবোন মিলে ১৪ ডিসেম্বর রওনা হয়ে ১৫ তারিখ কলকাতায় থেকে ১৬ ডিসেম্বর হাওড়া থেকে শান্তি নিকেতন এক্সপ্রেসে চেপে দুপুরের নাগাদ বোলপুর স্টেশনে পা রাখলাম। এখানে
মেঘ পাহাড়ের লুকোচুরি বাঁকের পরে বাঁক পেরোনোর রহস্য দেখতে চাইলে যেতে হবে মেঘালয়ের রাজধানী শিলং এ। রবীন্দ্রনাথের অনেক লেখায় শিলংয়ের কথা এসেছে বার বার। তখনই সিদ্ধান্ত নিই শিলং যাবোই। তাই
ভারতের গোয়ায় চোরাও দ্বীপ কোনো লুকানো রত্ন নয়। কারণ দ্বীপটি রাজধানী শহর পাঞ্জিম থেকে মাত্র ১১ কিলোমিটার দূরে। চোরাও অত্যন্ত নির্মল। যারা দর্শনীয় স্থান হাতছাড়া করতে পারেন না, চোরাও দ্বীপ
পেপে, কলা, নারিকেল গাছে ছাওয়া কোভালাম বিচ দেখতে অনেকটা ধনুকের মতো। নীল আকােেশর নীচে সমুদ্র, প্রশস্তবেলাভূমি আর ছোট বড় রেস্তোরা। সারাটি বছর জুড়ে, বিদেশী পর্যটকদের ভীড় লেগেই থাকে।অনেকে তো এর
তুষারপাত ও বরফ দেখার জন্য প্রতিবছর ভারতে ভিড় করেন অনেক পর্যটক। এবার সেই দৃশ্য দেখে আসতে পারেন লাচুং গিয়ে। সিকিমের লাচুং গেলেই মিলবে তুষারপাত ও বরফ। ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাস
মুম্বই। আরব সাগরের ধারে দেশের বাণিজ্য নগরী এটি। আর এই শহরের সবচেয়ে নাম করা রাস্তাটির নাম নেতাজি সুভাষচন্দ্র মার্গ। তবে এই নামটা পোশাকী। আসলে এটি হল মুম্বইয়ের বিখ্যাত মেরিন ড্রাইভ।
ভারতের কাশ্মীরকে পৃথিবীর স্বর্গ বলা হলেও তার চেয়ে কোনও অংশে কম নয় দেশটির উত্তর পূর্বাঞ্চলের রাজ্য মেঘালয়। যেখানে প্রতিনিয়ত মেঘের আনাগোনা; প্রাকৃতিক ঝর্ণা আর পাহাড়ের মাঝে মেঘের খেলা। তবে রাজ্যের
ভ্রমণ মানেই ভিন্ন আনন্দ, ভিন্ন অভিজ্ঞতা! ভ্রমণপিপাসুদের জন্য ছুটির দিন মানেই ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান। কোথায় যাবেন-এমন ভাবনাও মাথায় ঘুরপাক খেতে থাকে। দিনে দিনে কোথায় যাওয়া যায় এমন জায়গা বাছাই করা
আগরতলা থেকে ভোর সাড়ে ৬টায় ছেড়ে ধর্মনগরগামী ট্রেন ১০৮ কিলোমিটার অতিক্রম করে কুমারঘাট পৌঁছলো সকাল ৯টায়। নামে লোকাল হলেও গতিবেগ আমাদের দেশের আন্তঃনগর ট্রেনের মতো। সেখান থেকে ৩৮ কিলোমিটার দূরে