কলকাতাকে বলা হয় “সিটি অফ জয়” অর্থাৎ আনন্দের শহর। ১২ মাসে ১৩ পার্বণের শহর কলকাতার আনন্দ করতে কোন উপলক্ষ লাগে না। এখানকার মানুষ জীবনকে উপভোগ করতে জানে। তাই জীবনকে উপভোগ
গোয়া পৌঁছাতে বারটা থেকে বেশি বেজে গেছে, রাত আড়াইটা। আমাদের সহযাত্রী অনেক ফরেনার। তখন নিজেকেও একটু ট্রাভেলার ট্রাভেলার মনে হচ্ছে। এয়ারপোর্টেই দেখি অমুক ক্যাসিনো তমুক ক্যাসিনোর বিজ্ঞাপন। চোখ সরিয়ে নিলাম,
আমরা জয়পুর যেতে চাই, এটা শুনেই কেন যেন নির্মা ভার্সিটির ছেলেপেলে খুব খুশী হয়ে উঠলো। আসলে গুজরাতের এই ক্যাম্পাসের বেশির ভাগ ছাত্র-ছাত্রীই রাজস্থানের, ওখানে ভালো প্রতিষ্ঠান থাকার পরও এখানে কেনো
৬৫০ টাকায় নাবিল পরিবহনের ধূমপান যুক্ত ও প্রায় লোকাল গাড়িতে করে সকাল ৭:৩০ এ পঞ্চগড়। প্রথমবার এই গাড়ি যথেষ্ট ভালো সার্ভিস দেয়াতে, দ্বিতীয় কোনো চিন্তা না করে নাবিলের টিকেট কেটেছিলাম।
এবার কিছুদিনের ছুটি নিয়ে ঘুরে আসুন দার্জিলিংয়ের একেবারে পাশের একটি ছোট্ট গ্রাম ঋষিহাট থেকে। ইতিমধ্যেই বেশিরভাগ মানুষের বহুবার দার্জিলিং থেকে ঘুরে আসা হয়ে গিয়েছে। তবে দার্জিলিংয়ের পার্শ্ববর্তী গ্রামগুলিও অসাধারণ সুন্দর।
অনেক দিনের ইচ্ছা, মেঘের রাজ্য দর্শনে যাব। বছরের শুরুতে পাসপোটের্র আবেদন করি। জুন মাসে আমার ভিসা কনফার্ম হয়। ভ্রমণ সঙ্গী হিসেবে বাল্যবন্ধু জার্মান প্রবাসী আরিফ। জুলাইয়ের মাঝামাঝি সময়ে আরিফ বাংলাদেশে
গোয়া পৌঁছাতে বারটা থেকে বেশি বেজে গেছে, রাত আড়াইটা। আমাদের সহযাত্রী অনেক ফরেনার। তখন নিজেকেও একটু ট্রাভেলার ট্রাভেলার মনে হচ্ছে। এয়ারপোর্টেই দেখি অমুক ক্যাসিনো তমুক ক্যাসিনোর বিজ্ঞাপন। চোখ সরিয়ে নিলাম,
ভ্রমণ মানেই ভিন্ন আনন্দ, ভিন্ন অভিজ্ঞতা! ভ্রমণপিপাসুদের জন্য ছুটির দিন মানেই ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান। কোথায় যাবেন-এমন ভাবনাও মাথায় ঘুরপাক খেতে থাকে। দিনে দিনে কোথায় যাওয়া যায় এমন জায়গা বাছাই করা
দার্জিলিং বেড়াতে যাচ্ছেন অথচ টয় ট্রেনে চাপচ্ছেন না এমন পর্যটক চট করে পাওয়া যায়না। এবার পাহাড়ে বেড়াতে আসা পর্যটকদের জন্য খুশির খবর আনল দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ে। পর্যটকদের জন্য অতিরিক্ত চারটি
ছুটিতে অনেকেই বিদেশ ভ্রমণের পরিকল্পনা করেন। অনেকে হয়তো সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না কোথায় যাবেন? এখানে পাশের দেশ ভারতের কয়েকটি জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্যের কথা তুলে ধরা হলো। দার্জিলিং বাংলাদেশের মানুষের কাছে